ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ 2024
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেকওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ, এই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন, আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ওয়ালটনের স্মার্ট টিভি প্রাইস সম্পর্কে আলোচনা করবো।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আমরা ওয়ালটনের কোন টিভি কতটুকু দামের মধ্যে হলে ভালো
হবে, এই নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই
ওয়ালটন টিভির প্রাইস সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 24 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 40 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 43 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন ৫০ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 55 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি টিভির ওয়ারেন্টি
- কিভাবে স্মার্ট টিভি কাজ করে
- স্মার্ট টিভির সুবিধা
- লেখক এর মন্তব্য
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
বাংলাদেশের 32 ইঞ্চি ওয়ালটন স্মার্ট টিভি এর মূল্য এবং বৈশিষ্ট্য গুলো তাদের
জন্য একটি আকর্ষণীয় প্যাকেজ হিসেবে বিবেচিত হয়। বর্তমানে বিভিন্ন দামে যেমন-
২০০০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে। এবং যার মধ্যে ভালো কিছু মডেল
হল WD326jX - 150 এবং WD32RS21।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেশন কার্ড চেক
সাধারণত এগুলোতে ১৩৬৬ গুণ 768 পিক্সেল রেজুলেশন, এইচডি ডিসপ্লে, ১ জিবি রেম এবং ৮
জিবি ইন্টার্নাল স্টোরেজ থাকে। নিচে ওয়ালটন ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট টিভির প্রধান
বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো-
ডিসপ্লে এবং রেজুলেশনঃ বেশিরভাগ ৩২ ইঞ্চি ওয়ালটন স্মার্ট টিভিতে
১৩৬৬ গুণ ৭৬৮ রেজুলেশন বৈশিষ্ট্য এইচডি ডিসপ্লে থাকে যা স্পষ্ট ছবি প্রদান করে।
ডাইরেক্ট এলইডি ব্যাক লাইটিং প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ছবির উজ্জ্বলতা উন্নত হয়
এবং ৪০০০;১ কনট্রাস্ট আলো দেওয়া হয়।
অপারেটিং সিস্টেমঃ ওয়ালটনের স্মার্ট টিভি গুলোতে আরওএস সিস্টেম
দিয়ে চালিত হয়। এতে ফ্রি ইনস্টলড অ্যাপ এবং স্ক্রিন শেয়ারিং সুবিধা থাকে
যা কনটেন্ট শেয়ারিংকে সহজ করে তোলে।
শব্দের মানঃ ডুয়াল দশ ওয়াট স্পিকার সহ ওয়ালটনের স্মার্ট টিভি
গুলোতে সাউন্ড মোড হিসেবে স্টান্ডার মিউজিক নিউজ এবং থিয়েটার মোড থাকে। ডলবি
ডিজিটাল প্রযুক্তি আরো উন্নত মানের সরবরাহ করে। ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি
প্রাইস ইন বাংলাদেশ সব থেকে আলাদা এবং ভলিউম স্পষ্ট।
ইন্টারনেট কানেক্টিভিটিঃ ওয়াইফাই ও ল্যান কানেক্টিভিটির সুবিধা
থাকায় সরাসরি ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং ইউটিউব নেটফ্লিক্স এর মতো অ্যাপ ব্যবহার
করে সুবিধা পাওয়া যায়। এসে আর প্রযুক্তির মাধ্যমে স্মার্টফোনের স্ক্রিন সহজে
টিভিতে দেখা যায়।
ইনপুট ও আউটপুট পোর্টঃ এই টিভিগুলোতে এইচডিএমআই এবং ইউএসবি পোর্ট সহ
অতিরিক্ত পর থাকে, যা ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন ডিভাইস সংযোগ করতে সহায়তা করে।
বিশেষ করে hdmi arc সুবিধা থাকায় শাওন বার বা হোম থিয়েটার সিস্টেম সহজেই
সংযুক্ত করা যায়।
দাম ও গুণগত মানঃ ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি টিভির দাম ২০০০০ থেকে ৩০ হাজার
পর্যন্ত হতে পারে। যা অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় তুলনামূলক সাশ্রয় এবং এর
বৈশিষ্ট্য ও দাম বাংলাদেশি ক্রেতাদের জন্য আকর্ষণীয়।
প্রযুক্তিগত সমর্থন এবং ওয়ারেন্টিঃ ওয়ালটন 32 ইঞ্চি টিভির সঙ্গে
সাধারণত এক থেকে তিন বছরের ওয়ারেন্টি থাকে, যা ব্যবহারকারীর জন্য একটি বাড়তি
সুবিধা। এছাড়া ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার গুলোতে সহজে টিভি মেরামতের সুযোগ পাওয়া
যায়। যা গ্রাহকদের জন্য আরামদায়ক এবং খরচ সাশ্রয়ী। ওয়ারেন্টির আওতায়
থাকার টিভি গুলোতে যে কোন প্রকারের কারখানা গত ত্রুটির মেরামত সহজলভ্য থাকে।
এনার্জি এফিশিয়েন্সি এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিঃ ওয়ালটনের ৩২
ইঞ্চি স্মার্ট টিভিগুলোতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। যা
ইলেকট্রিসিটি খরচ কমাতে সহায়তা করে। বেশিরভাগ মডেলের স্ট্যান্ড বাই পাওয়ার
কঞ্জেকশন ০.৫ ওয়ার্ড পর্যন্ত কমানো হয়েছে। যারা নিয়মিত ব্যবহারে বিদ্যুৎ বিল
এর উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার করা, এটি পরিবেশের
ক্ষতিরোধের কার্যকর ভূমিকা রাখে।
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 24 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ওয়ালটন 24 ইঞ্চি স্মার্ট টিভির দাম, এর ফিচারগুলো প্রায় সাশ্রয়ী
মূল্যে পাওয়া যায়। ২৪ ইঞ্চি মডেলটি ছোট ঘর বা নির্দিষ্ট স্থান যেমন বেডরুম বা
অফিসের জন্য আদর্শ। এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো। যা ওয়ালটন
স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ এর থেকে কিছুটা আলাদা এবং কম এর
মধ্যে ভালো।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান
দাম ও প্রাপ্যতাঃ ওয়ালটন 24 ইঞ্চি স্মার্ট টিভির বাজার মূল্য
বাংলাদেশের প্রায় ১২৯০০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে যায় এটিকে
বাজেটের মধ্যে একটি ভালো অপশন করে তোলে। এটি বেশিরভাগ স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স
দোকান বা অনলাইন শপে পাওয়া যায়।
রেজুলেশন এবং চিত্রগুনো মানঃ এই টিভিটি ১৩৬৬ থেকে ৭৬৮ এইচডি রেজুলেশন
সাপোর্ট করে যা সিনেমা বা শো দেখার জন্য সন্তোষজনক চিত্রগুনমান প্রদান করে।
সরাসরি এলইডি ব্যাক লাইটিং এর মাধ্যমে উজ্জ্বলতা এবং কনট্রাস্ট কে উন্নত করে।
স্মার্ট ফিচার অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্টঃ ওয়ালটন 24 ইঞ্চি স্মার্ট টিভি
android বা কুলি টা অপারেটিং সিস্টেমে চলে যা ইউটিউবে বিভিন্ন জনপ্রিয় এপ্লিকেশন
সাপোর্ট করে এবং সহজেই ওয়াইফাইয়ের সাথে কানেক্ট করে অনলাইন কন্টেন্ট দেখার
সুবিধা দেয়।
কানেক্টিভিটি অপশনঃ এই মডেলে এইচডিএমআই এবং ইউএসবি ও এভি ইনপুট সহ
বিভিন্ন ধরনের কানেক্টিভিটি অপশন রয়েছে যা ডিভাইস সংযোগ এবং মাল্টিমিডিয়া ফাইল
প্লে করতে সুবিধা জনক।
আকার ও স্থান বাঁচানো ডিজাইনঃ 24 ইঞ্চি টিভিটি ছোট জায়গার জন্য
উপযুক্ত এবং সহজে ছোট আয়তনের ঘর বা রান্নাঘরের জন্য ব্যবহার উপযোগী।
ইউজার ফ্রেন্ডলি ফিচারঃ টিভিতে ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস স্ক্রিন
মিররিং এবং ভয়েস কন্ট্রোলার এর মতো ফিচারগুলো রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ
ও আরামদায়ক করেছে।
পরিবেশবান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ীঃ ওয়ালটন টিভিটি খুবই কম বিদ্যুৎ
ব্যবহার করা যায় এটি পরিবেশবান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে তোলে।
ওয়ারেন্টি এবং বিক্রয় সেবাঃ ওয়ালটনের 24 ইঞ্চি মডেলের ক্ষেত্রে এক
বছর প্যানেল ওয়ারেন্টি এবং 10 বছর সেবা প্রদান করা হয় যা ক্রেতাদের মানসিক
প্রশান্তি প্রদান করে।
রিমোট কন্ট্রোল এবং কাস্টমাইজেবল সেটিংসঃ ওয়ালটনের 24 ইঞ্চি স্মার্ট
টিভিতে কাস্টমার যেবল সেটিংসহ একটি ইউজার ফ্রেন্ডলি রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে। যা
দর্শকদের পছন্দ অনুযায়ী ছবি ও সাউন্ড সেটিংস পরিবর্তনের সুবিধা দেয়।
এবং বিশেষ করে ছবি এবং সাউন্ড মোড এডজাস্ট করার মাধ্যমে ইউজাররা সিনেমা খেলাধুলা
এবং মিউজিক অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারেন। রিমোট কন্ট্রোলার
ডিজাইন এবং দ্রুতই স্পন্স এর জন্য এটি বিশেষভাবে ব্যবহারে আরামদায়ক।
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 40 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ওয়ালটন 40 ইঞ্চি স্মার্ট টিভি বাংলাদেশের বাজারে একটি জনপ্রিয় । এই টিভিগুলি
আকর্ষণীয় ফিচার এবং তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য পরিচিত। এখানে এই টিভির
মূল বৈশিষ্ট্য ও দাম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবেলায় করণীয়
মূল্যঃ ওয়ালটন 40 ইঞ্চি স্মার্ট টিভি সাধারণত ২৯ হাজার ৯০০ টাকা
থেকে শুরু করে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায় যা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায়
বেশ সাশ্রয়ী।
ফুল এইচডি ডিসপ্লেঃ এই টিভিতে ১৯২০ থেকে ১০৮০ পিক্সেল রেজুলেশন
রয়েছে যার ফলে ছবির কোন মান অত্যন্ত পরিষ্কার এবং তীক্ষ্ণ হয়।
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমঃ এটি ৯.০ অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা
চালিত যা আপনাকে গুগল প্লে স্টোর ইউটিউব এবং অন্যান্য অ্যাপস এক্সেস করার সুযোগ
দেয়।
Qadcore প্রসেসরঃ টিভিতে কোয়ার্ড কোর এআরএম কোরটেক্স প্রসেসর
ব্যবহার করা হয়েছে যা ভালো পারফরমেন্স এবং দ্রুত কাজ করার ক্ষমতা প্রদান করে।
স্মার্ট ফোনের সাথে সংযোগঃ এতে স্ক্রিন মিররিং সুবিধা রয়েছে যা
আপনাকে আপনার স্মার্ট ফোন বা ট্যাবলেটের স্ক্রিন টিভিতে দেখতে সাহায্য করে।
চমৎকার সাউন্ড কোয়ালিটিঃ টিভিটি ২০ ওয়ার্ড সাউন্ড আউটপুটসহ আসে যা
একটি ভালো সাউন্ড এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করে।
ব্লুটুথ এবং ইউএসবি পোর্টঃ এই টিভিতে ব্লুটুথ সংযোগ এবং দুটি usb
পোর্ট রয়েছে যা মিডিয়া প্লেব্যাক এবং অন্যান্য ডিভাইস সংযোগের জন্য সুবিধা জনক।
লং টার্ম ডিউরেবিলিটিঃ ওয়ালটন টিভি গুলি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে বিক্রি হয় এবং এর নির্মাণের মান এবং গ্রাহক সেবা
অত্যন্ত সন্তোষজনক।
ট্রেন্ডিং ডিজাইনঃ ওয়ালটন ৪০ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি মডেলটি আধুনিক
ডিজাইনে আছে যা যেকোনো ঘরের পরিবেশে সঙ্গতিপূর্ণভাবে মানিয়ে যায়।
এনার্জি সেভিং ফিচারঃ ওয়ালটন ৪০ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি শক্তি ও
প্রযুক্তি সম্বলিত যার ফলে টিভির ব্যবহার অত্যন্ত কম বিদ্যুৎ খরচ হয়। এই টিভির
স্ট্যান্ড বাই পাওয়ার ০.৫ ওয়ার্ডের নিচে হলে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহারের পরও
বিদ্যুৎ বিল অনেক কম আসে। ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন
বাংলাদেশ এর থেকে অনেক সুবিধা জনক টিভি।
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 43 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ওয়ালটন 43 ইঞ্চি স্মার্ট টিভির প্রাইস এবং ফিচার গুলো বাংলাদেশের বাজারে
বর্তমানে বিভিন্ন দামে পাওয়া যাচ্ছে এর মূল্য প্রায় ৪৮ হাজার থেকে ৯০০০০ এর কম
বা বেশি হতে পারে এবং এই টিভিটি বেশ কিছু আধুনিক বৈশিষ্ট্য প্রদান করে এবং
বিভিন্ন ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী উপযোগী।
বিশাল স্ক্রিন সাইজঃ ওয়ালটন 43 ইঞ্চি স্মার্ট টিভি আপনার বসার ঘরের
জন্য একটি উপযুক্ত সাইজ যেখানে ১.০৯ মিটার স্ক্রিন আপনাকে একটি চমৎকার ভিউ প্রদান
করবে এবং এটি সিনেমা দেখতে গেম খেলা বা সাধারণ টিভি উপভোগ করার জন্য আদর্শ।
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ পার্থক্যে এর থেকে হার্ড অনেক
বেশি এবং। পাওয়ারফুল ডিসপ্লে সাপোর্ট করে আর স্পষ্টতা অনেক ভালো।
উচ্চ রেজুলেশনঃ এটি ৩৮৪০ থেকে ২১৬০ ডিজেলের ইউএইচডি রেজুলেশন অফার
করে এবং বিস্তারিত বৃদ্ধি করে। এর মানে হল যে আপনি স্পষ্ট এবং পরিষ্কার ছবি দেখতে
পারবেন।
ভালো গ্রাফিক্স এবং প্রসেসিং ক্ষমতাঃ এতে রয়েছে মেইল ৪৭০ গ্রাফিক্স
প্রসেসর এবং ১.৫ জিবি ram যা গেম এবং ভিডিও স্ট্রিমিং এর ফ্লুইড পারফরম্যান্স
নিশ্চিত করে।
শব্দ প্রযুক্তিঃ টিভিটির দুইটি আট ওয়ার্ড স্পিকার রয়েছে যারা
স্ট্যান্ডার্ড সাউন্ড মোড ছাড়া বিভিন্ন সাউন্ড প্রোফাইল যেমন মুভি দেওয়ার ও
সমৃদ্ধ অডিও প্রদান করে।
উচ্চতর কনট্রাস্টঃ ওয়ালটন ৪৩ ইঞ্চি টিভিতে ৫০০০;১ কনট্রাস্ট আছে যা
ছবির ডিটেইল এবং কালার ব্রাইডনেস বাড়াতে পারে এবং উচ্চ কনট্রাস্ট রেশিও গভীর
কালো এবং উজ্জ্বল সাদা প্রদর্শন করে যা ভিজুয়াল এক্সপেরিয়েন্স কে আরো প্রাণবন্ত
করে তোলে।
দ্রুত রেসপন্স টাইমঃ টিভিটির রেসপন্স টাইম মাত্র ৯.৫ মিলিসেকেন্ড
জাতীয় তো গতির অ্যাকশন সিন ও স্পর্টস ইভেন্টের জন্য আদর্শ। এটি মোশন ব্লার
কমিয়ে চিত্রকে আরও মসৃণ এবং পরিষ্কার করে তুলে যা টিভি দেখার অভিজ্ঞতাকে আরো
উন্নত করে।
আই প্রটেকশন মোডঃ ওয়ালটন ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টিভিতে আইপ্রোটেকশন মোড
রয়েছে যার নীল আলো কমিয়ে চোখের ক্লান্তি হ্রাস করে। এই মোট দীর্ঘ সময় ধরে টিভি
দেখার সময় ও চোখের আরাম নিশ্চিত করে বিশেষত শিশু এবং বয়স্কদের জন্য এটি উপকারী।
এই ফিচারগুলো ওয়ালটন ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টিভিকে একটি সাশ্রয় এবং ব্যবহার উপযোগী
বিকল্প হিসেবে তুলনামূলকভাবে আলাদা এবং কার্যকর করে তুলেছে।
ওয়ালটন ৫০ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ওয়ালটন ৫০ ইঞ্চি টিভি বাংলাদেশের বাজারে একটি বড় এবং উন্নত বৈশিষ্ট্যযুক্ত টিভি
যা ৪কে আলট্রা এইচডি রেজুলেশন এবং স্মার্ট ফিচার এর সমন্বয় তৈরি। এই মডেলটি বড়
রুম বা লিডিং রুমে থিয়েটারের মতো অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে এবং বাংলাদেশের
বাজারে ওয়ালটন ৫০ ইঞ্চি টিভি সাধারণত পঞ্চাশ হাজার থেকে ৭৭ হাজার টাকার মধ্যে
থাকে মডেলের উপর নির্ভর করে দাম পরিবর্তিত হতে পারে।
উন্নত রেজুলেশন এবং ভিজুয়ালঃ ওয়ালটন ৫০ ইঞ্চি স্মার্ট টিভিতে
৪০০০ আলট্রা এইচডি রেজুলেশন আছে যা অতিরিক্ত ধারালো এবং স্পষ্ট ছবি প্রদান
করে এবং এটি দর্শকদের জন্য আরো গভীর ও প্রাণবন্ত দৃশ্যের অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
স্মার্ট ফিচারঃ এই মডেলটিতে গুগল টিভি অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে
এবং ইউটিউব নেটফ্লিক্স প্রাইম ভিডিও সহ জনপ্রিয় স্ট্রিমিং অ্যাপ প্রি
ইন্সটলের রয়েছে এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং গুগল এসিস্টেন্ট এর সাহায্যে
ভয়েস কন্ট্রোল করার সুবিধা দেয় যা আরও সহজ কন্টেন্ট খুঁজে পেতে সাহায্য
করে।
দৃশ্যমান কোয়ালিটিঃ ৩৮০ মিড ব্রাইটনেস এবং ডলবি
ভীষন সাপোর্ট থাকার ফলে এই টিভি উজ্জ্বল এবং রং এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য
প্রদান করে। এটি সিনেমা বা খেলার সময় সঠিক কনট্রাস্ট এবং ভিজুয়াল অভিজ্ঞতা
তৈরি করে।
সংযোগ-সুবিধাঃ ওয়ালটনের পঞ্চাশ ইঞ্চি টিভিতে এইচডিএমআই usb এবং
wi-fi সহ একাধিক সংযোগের অপশন রয়েছে যা অন্য কোন ডিভাইসের সাথে সহজে সংযোগ
স্থাপন করতে সাহায্য করে এবং আদর্শ কারণ টিভিতে কম ইনপুট লাগে এবং দ্রুত
রিফ্রেশ রেট রয়েছে।
ভয়েস কন্ট্রোলঃ কিছু মডেল ফার ফিল্ড ভয়েস সাপোর্ট থাকায়
সরাসরি টিভির সাথে কথা বলে চ্যানেল বা এর তৈরীর পরিবর্তন করার সুবিধা রয়েছে
যা আরো স্মার্ট ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
অডিও-সুবিধাঃ ২০ ওয়াটের দুইটি শক্তিশালী স্পিকার এবং ডলবি অ্যাট
মস থাকার ফলে অডিও কোয়ালিটি অত্যন্ত উন্নত এবং সাউন্ড অভিজ্ঞতা আরো উন্নত
করতে এই ফিচারগুলো বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
রিমোট কন্ট্রোল ও ক্রোমকাস্ট সুবিধাঃ এই স্মার্ট টিভি ক্রম কাস্ট
সাপোর্ট করে যার মাধ্যমে মোবাইল থেকে সরাসরি টিভিতে ভিডিও বা ছবি কাস্ট করা
যায়। এ ছাড়া ওয়ালটনের নিজস্ব স্মার্ট রিমোট এবং অ্যাপ কন্ট্রোল সাপোর্ট
রয়েছে।
স্থাপনার সহজতা ও আকারঃ এই টিভিটি বড় স্ক্রিন হলেও এর ডিজাইন
বেশ স্লিম এবং কমপ্যাক্ট যা ঘরের সাজসজ্জায় একটি আভিজাত আনে।
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 55 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ওয়ালটন ৫৫ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি বাংলাদেশ এ অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মডেল যা বড়
পর্দায় উচ্চমানের ছবি ও উন্নত ফিচারসহ দুর্দান্ত বিনোদন অভিজ্ঞতা এবং এর দাম
সাধারণত ৭০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকার মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে নির্ভর
করে এর মডেল বৈশিষ্ট্য এবং চলমান অফারগুলির ওপর।
উচ্চ রেজুলেশনঃ ওয়ালটন ৫৫ ইঞ্চি টিভি গুলোতে ৪০০০ ইউ এইচডি
রেজুলেশন ৩৮৪০ থেকে ২১৬০ পিক্সেল রয়েছে। যাই স্পষ্ট ছবি প্রাণ মন্ত্র প্রদান
করে এবং এর রেজুলেশন বড়পর্দায় আরো ভালো ছবি এবং ডিটেইলিং স্থাপন করতে
সাহায্য করা চলচ্চিত্র ও গেমিংয়ের জন্য উপযুক্ত।
অ্যাপস ও স্মার্ট ফিচারসঃ এই টিভি গুলোতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং
সিস্টেম রয়েছে যা জনপ্রিয় অ্যাপস ব্যবহারের সুবিধা দেয় এবং এতে রয়েছে
ওয়াইফাই সংযোগ বা সরাসরি ইন্টারনেট সংযোগে সহায়তা করে।
উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটিঃ ডলবি ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম এবং ১০
ওয়াটের ডুয়াল স্পিকার থাকায় উচ্চ মানের সাউন্ড ও দৃশ্য অভিজ্ঞতা
দিতে পারে।
বিভিন্ন মোডে ছবি প্রদর্শনঃ এতে রয়েছে বিভিন্ন ছবি মোড যেমন
ডায়নামিক স্ট্যান্ডার এবং সিনেমা মোড যা আলো এবং দর্শকদের পছন্দ অনুযায়ী
সেট করা যায়।
এইচডিএমআই সুবিধাঃ এই টিভিতে ব্লুটুথ এবং এইচডিএমআই সংযোগের
সুবিধা রয়েছে যা অন্যান্য ডিভাইস যেমন সাউন্ড বার হেডফোন এবং গেমিং কন্ট্রোল
সংযুক্ত করতে সাহায্য করে।
এনার্জি সেভিং এবং পরিবেশবান্ধবঃ এই মডেলটি ইকো ফ্রেন্ডলি এবং
এনার্জি শেভিং ফিচার দ্বারা সজ্জিত যা বিদ্যুৎ খরচ কমাতে সহায়ক। এ ছাড়াও
এতে ইনবিল্ড স্টাবিলাইজার ও বজ্রপাত সুরক্ষা রয়েছে।
লম্বা স্থায়িত্বঃ ওয়ালটন ৫৫ ইঞ্চি টিভি সাধারণত ৩০ হাজার ঘন্টা
জীবনকাল ধারণ করতে পারে নির্ভরযোগ্য নিশ্চিত করে।
ওয়ালটনের ওয়ারেন্টি সুবিধাঃ ওয়ালটন এই মডেলটি প্রায়
পাঁচ বছরের ওয়ারেন্টি প্রদান করে যা করে তাদের জন্য একটি আশ্বাস দেয় এবং
স্থানীয় সাপোর্ট পাওয়া যায়।
ভয়েস রিমোট কন্ট্রোলঃ ওয়ালটন ৫৫ ইঞ্চি স্মার্ট টিভিতে ভয়েস
রিমোট কন্ট্রোল ফিচার আছে যা ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে চ্যানেল পরিবর্তন এবং
অ্যাপ চালু করতে দেয় ফলে আরো ব্যবহার সহজ হয়। এভাবেই ওয়ালটন ক্রেতাদের মনে
তাদের প্রতি বিশ্বাস আনছে এবং তাদের পণ্যগুলো অনেক সুবিধা জনক।
বাংলাদেশের ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি টিভির ওয়ারেন্টি
বাংলাদেশের ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি টিভির ওয়ারেন্টি বেশ কিছু সুবিধা দেওয়া হয়।
যা ক্রেতাদের জন্য টিভি ব্যবহারের সময় নির্দিষ্ট মানের নিশ্চয়তা দেয়।
সাধারণত ওয়ালটন ৩২ ইঞ্চি টিভিতে থাকছে এক বছরের সার্ভিস অলরেডি, এবং পাঁচ
বছরের প্যানেল ওয়ারেন্টি, যা প্যানেলের কোন সমস্যাই এ নির্ধারিত সময়
পর্যন্ত ফ্রি সার্ভিস প্রাপ্য করে থাকে।
এবং এ থেকে তারা নির্ভরযোগ্যতার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে কিনতে পারেন, তবে
ওয়ারেন্টির মধ্যে কিছু শর্ত থাকে জামানা বাধ্যতামূলক, যেমন অনুমোদিত সার্ভিস
সেন্টার বা সার্ভিসে ত্রুটি ধরা পরলে ওয়ারেন্টি বাতিল হতে পারে।
- ওয়ালটনের টিভির ওয়ারেন্টি ব্যবহার সুবিধাগুলো স্থানীয় সেবা কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ জুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত এবং ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার গুলোর দ্রুত প্রতিক্রিয়া, এবং প্রতিস্থাপন সুবিধা ক্রেতাদের জন্য একটি অতিরিক্ত সুবিধার যুক্ত করে। এছাড়াও ক্রেতাদের জন্য থাকছে, টেকনিক্যাল সাপোর্ট যার মাধ্যমে যে কোন টেকনিক্যাল সমস্যার ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক সমাধান পাওয়া যায়।
- ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট টিভির ওয়ারেন্টির ক্রেতাদের জন্য সুরক্ষা এবং নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে যায়। ব্র্যান্ডের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা বাড়িয়েছে, এবং ওয়ারেন্টির আওতায় টিভির মূল যন্ত্র অংশ, যেমন প্যানেল পাওয়ার সাপ্লাই সিস্টেম বোর্ড ইত্যাদি পরিষেবার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়।
- যা টিভি প্যানেলের ওয়ারেন্টি সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া, এবং ধরনের ত্রুটি ড্যামেজ হলে তা বিনামূল্যে প্রতিস্থাপন বা মেরামত করা হয়। তবে ওয়ারেন্টি ক্লেম করতে হলে ক্রেতাকে অবশ্যই ক্রয়ের রশিদ এবং ওয়ারেন্টি কার্ড সংরক্ষণ করতে হয়।
- ওয়ারেন্টি দাবি করার সময় ক্রেতাকে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয় নীতিমালা দেখে। টিভির যন্ত্রাংশ যদি কোন ধরনের বাহ্যিক আঘাত বা ত্রুটি দেখা যায়, তবে বিনামূল্যে সেবা প্রযোজ্য থাকবে না। এবং এছাড়া ওয়ারেন্টির আওতায় শুধু ওয়ালটনের অনুমোদিত সার্ভিস সেন্টার থেকে পরিসেবা নেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
- ওয়ারেন্টি পিরিয়ডের মধ্যে যদি টিভির কোন অংশে সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে ক্রেতা সহজেই স্থানীয় সেবা কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে পারে। এবং তাদের সমস্যা সমাধান করতে পারেন।
- ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টারগুলি প্রায় সময় খুব দ্রুত প্রতিক্রিয়া, এবং মেরামতের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কাজ করে থাকে। তবে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে সার্ভিসের জন্য কোন তৃতীয় পক্ষের দোকান বা অনুমোদিত কর্মী ব্যবহার করলে ওয়ারেন্টি বাতিল করে দেওয়া হয়।
কিভাবে স্মার্ট টিভি কাজ করে
কিভাবে স্মার্ট টিভি কাজ করে তা আপনারা এই অংশে জানতে পারবেন। স্মার্ট
টিভি একটি আধুনিক টেলিভিশন ডিভাইস, যা শুধুমাত্র সাধারণ টিভি দেখতে ব্যবহৃত
হয় না, বরং ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল সেবা প্রদান
করে।
এটি একটি ইন্টারনেট কানেক্টেড ডিভাইস ব্রাউজিং, অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া
অ্যাপ্লিকেশন গেমিং, এবং অন্যান্য ইন্টারেক্টিভ ফিচারের সুবিধা দেয়। ওই
স্মার্ট টিভির কার্যক্রম মূলত এর অপারেটিং সিস্টেম হার্ডওয়্যার এবং
সফটওয়্যার এর সমন্বয় চলে।
প্রথমত স্মার্ট টিভির কাজ করার জন্য একটি ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন। এবং এটি
ওয়াইফাই অথবা ইন্টারনেট ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হয়। এবং
ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ইউটিউব বিভিন্ন স্টিম প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স
বিভিন্ন ভিডিও একসেপ্ট করতে পারে।
এর ফলে তারা টিভি দেখার পাশাপাশি অনলাইন শপিং, ফেসবুক, টুইটার এবং অন্যান্য
সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারে।
স্মার্ট টিভির হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার প্রযুক্তি একত্রে কাজ করে, যেখানে
একটি নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম থাকে, যায় স্মার্ট টিভির সব কার্যক্রম
পরিচালনা করে। অনেক স্মার্ট টিভিতে android অথবা ওয়েস সিস্টেম ব্যবহৃত হয়,
এবং এই অপরিণে সিস্টেম ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল এবং চালনা
করার সুযোগ দেয়।
এটি একটি উন্নত গ্রাফিক সিস্টেম এবং প্রসেসর ব্যবহার করে, যা ভিডিও স্ট্রিম
এবং অন্যান্য কার্যক্রম দ্রুত এবং মসলিন ভাবে সম্পাদন করতে সহায়ক।
অ্যাপ্লিকেশন এবং স্টিমিং পরিষেবা স্মার্ট টিভির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য,
যেমন-ইউটিউব, নেটফ্লিক্স, প্রাইম, ভিডিও ইত্যাদি, টিভিতে পাওয়া যায়।
স্মার্ট টিভি ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দের সিনেমা বাসো দেখতে পারেন।
এমন কিছু টিভি মডেল এ লাইভ টিভি এবং স্ট্রিমিং দেখা যায়, এবং এটি ছাড়া
স্মার্ট টিভি ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিও আপলোড করা। অথবা সোশ্যাল
মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে স্ট্যাটাস শেয়ার করার মতো ফিচারও অফার করে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হলো স্মার্ট টিভির ভয়েস কন্ট্রোল, অধিকাংশ
স্মার্ট টিভি এখন google assistant, amazon alexa, অথবা অ্যাপেল সিরি
সবই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সাপোর্ট করে।
এবং এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সহজে টিভির ভলিউম পরিবর্তন চ্যানেল সিলেক্ট
অথবা বিভিন্ন বিশেষ content খোঁজার মতো কাজ করতে পারেন। এবং স্মার্ট টিভি
রিমোট কন্ট্রোলেও সাধারণত ভয়েস কন্ট্রোল ফিচার থাকে, এবং ব্যবহারকারীরা সহজে
উপযোগী করে তোলে।
স্মার্ট টিভির সুবিধা
স্মার্ট টিভি প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে একটি নতুন স্তরের টিভি অভিজ্ঞতা
প্রদান করে যেখানে একাধিক সুবিধা অন্তর্ভুক্ত থাকে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা
শুধুমাত্র টেলিভিশন দেখার সুবিধা পাচ্ছেন না, বরং ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে
বিভিন্ন ইন্টারনেট সেবা এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারছেন।
স্মার্ট টিভির প্রধান সুবিধা হল, অনলাইন স্ট্রিমিং পরিষেবা ব্যবহার করা, যেমন
ইউটিউব ইত্যাদি অ্যাপ্লিকেশন গুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দের
সিনেমার সহ এবং অন্যান্য কনটেন্ট দেখতে পারেন।
স্মার্ট টিভিতে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সুবিধা থাকায় ব্যবহারকারীরা যেকোন
ওয়েবসাইট করতে পারেন। এবং এটি এমন বিচার যা সাধারণ টিভির ক্ষেত্রেও
কখনো সম্ভব ছিল না। যা ইন্টারনেট ব্রাজিং সুবিধা আরো ইন্টারেক্টিভ এবং
বহুমুখী করে তোলে। কারণ আপনি আপনার টিভির মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া নিউজ
ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য প্রয়োজনে তথ্য ও দেখতে পারেন।
স্ক্রিন মিররিং বা কাস্টিং ফিচার এর মাধ্যমে স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপের
স্ক্রিন স্মার্ট টিভিতে ট্রান্সফার করা সম্ভব। এর ফলে আপনি আপনার টিভিতে
স্মার্টফোনের কনটেন্ট এবং ফটো ভিডিও গেম বা ডকুমেন্ট সহজে দেখতে পারেন।
এবং এটি বিশেষত কাজে লাগে যখন আপনি আপনার স্মার্টফোনের কনটেন্ট বড় পর্দায়
উপভোগ করতে চান।
স্মার্ট টিভিতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করা যায়, যেমন সংবাদ
ফিটনেস রান্নার রেসিপি এবং অন্যান্য যেকোনো অ্যাপ যেগুলি আপনাদের জীবনে
উপকারী হতে পারে। এবং এতে টিভি শুধু বিনোদনই নয় শিক্ষামূলক এবং কাজের জন্য
একটি শক্তিশালী টুল হয়ে ওঠে। স্মার্ট টিভি একে অপরের সাথে সংযুক্ত করতে
পারে, এবং একে অপরের কনডেন্স শেয়ার করতে পারে।
এটি পরিবারের অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সাথে ইন্টিগ্রেটেড ব্যবহারকে সহজ করে
তোলে। এবং স্মার্ট টিভির মাধ্যমে আপনি সহজে আপনার ছবি ভিডিও গান বা এক টিভি
থেকে অন্য টিভিতে স্থানান্তর করতে পারেন।
লেখক এর মন্তব্য
ওয়ালটন স্মার্ট টিভি 32 ইঞ্চি প্রাইস ইন বাংলাদেশ, এই বিষয়ে আলোচনা শুরু
করে স্মার্ট টিভি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি
স্মার্ট টিভি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকেরে আর্টিকেল আপনার জন্যই।
এখানে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু স্মার্ট টিভির দাম এবং স্মার্ট টিভির
সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা এখান থেকে জানতে পারবেন
বিস্তারিত।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং
তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি আরো পড়তে চান তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো
করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল
প্রকাশ করে থাকে। 37147
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url