কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতাকলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এবং রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা কি হতে পারে? এরকম কলার যাবতীয় উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন।


তাই আপনি যদি কলার যাবতীয় উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন। এবং নিয়মিত কলা খেলে কি হতে পারে, কয়টি একজন মানুষের জন্য কলা খাওয়া উচিত, এসব বিষয় জানতে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পেজ সূচিঃ কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এই অংশে বিস্তারিত জানবো। কারণ কলাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান থাকে এবং প্রোটিন , খনিজ, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে কলা। এবং এ গুলো উপাদান আমাদের দেহর বিভিন্ন কার্যকারিতা রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে এবং আমাদের সুস্থ্যে জীবনের জন্য আপরিহার্য একটি ফল।

এবং একটি গবেষনায় বলা হয়েছে যে কলা নারীদের ঋতুস্রাব সমস্যা দূর করে থাকে এবং দেহকে শক্তি যোগায়। কলাতে অনেক ফাইবার থাকে যার ফলে একজন মানুষের বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে। এবং আমরা কলার উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আরো বিস্তারিত ভাবে জানবো-
হাড় ও দাঁত সুরক্ষার ক্ষেত্রেঃ আপনার যদি হাড় শক্ত, মজবুদ এবং দৃঢ় করতে চান তাহলে নিয়মিত কলা খেতে পারেন। কারণ কলাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা একজন মানুষের হাড় শক্ত ও মজবুদ করে। এবং তার পাশাপাশি দাঁতের সুরক্ষার জন্য ও কলা খুব উপকারি।

হজম শক্তি ভালো রাখতেঃ আপনার যদি হজমের কোনো সমস্যা থাকে তাহলে তা দূর করতে কলা খান। কারণ কলাতে ফাইবার থাকে যা আপনার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে থাকে। কলা পরিপাকতন্ত্রকে সঠিক উপায়ে কাজ করতে সাহায্য করে থাকে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ আপনি কি হৃদরোগের সমস্যায় ভুগছেন তাহলে কলা খান। কলাতে অনেক পটাশিয়াম থাকে যা আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। আর উচ্চ রক্তচাপই কিন্তু হৃদরোগের একটি কারণ। তাই আপনি যদি নিয়ম করে কলা খেতে পারেন উচ্চ রক্তচাপ কমাবে এবং হৃদরোগ ঝুঁকি কমাবে।

রক্তস্বল্পতা দূর করতেঃ আপনার যদি রক্তস্বল্পতা সমস্যা থাকে তাহলে কলা খান। কারণ কলাতে আয়রন থাকে যা আপনার রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। আর আয়রন একজন মানুষের রক্তে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বেশি করে থাকে এতে করে রক্তস্বল্পতা দূর হয়। এবং আয়রন কিন্তু রক্তে লোহিত রক্ত কণিকা ভূমিকা রাখে ও ভিটামিন বি৬ কিন্তু রক্তে গ্লকোজ মেটাবলিজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

কিডনি ভালো রাখতেঃ আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য কলা খান। কলাতে অনেক পটাশিয়াম থাকে যা আপনার কিডনির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে ও কিডনি রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। কলা খেলে পটাশিয়ামের স্বাভাবিক স্তর ভালো থাকে যা আপনার কিডনিকে সুস্থ্যে রাখে।

শক্তি যোগাতে সাহায্য করেঃ কলাতে প্রাকৃতিক চিনি ও কার্বোহাইড্রেট থাকে যা আপনার শক্তি যোগাতে সাহায্য করে থাকে। এবং আপনার তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে কলা খুব উপকারি। এবং একে প্রাকৃতিক এনার্জি বার ও বলা হয়ে থাকে। এ জন্য আপনি যদি ব্যায়ামের আগে বা পরে কলা খেতে পারেন এনার্জি পাবেন।

মেজাজ ও বিষণ্ণতা দূর করেঃ কলার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে মেজাজ ও বিষণ্ণতা দূর একটি। এবং আপনারা কি জানেন কলাতে ট্রিপটোফ্যান নামক কিন্তু একটি উপাদান থাকে যা মস্তিষ্কের সেরোটোনিন হরমনের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। এবং এই সেরোটোনিন হরমনই মেজাজ ও বিষণ্ণতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। কলাতে কিন্তু গড়ে ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা মন ও ঘুম ভালো করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ কলাতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই যা একজন মানুষের বিভিন্ন রোগের সাথে লড়তে সাহায্য করে থাকে। এবং একজন মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে বা ইমিউনিটি সিস্টেমকে বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেঃ আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য মতো সমস্যা থাকে তাহলে কলা খান। কারণ কলাতে ফাইবার থাকে যা আপনার পেট পরিষ্কার রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

ওজন বাড়াতে সাহায্য করেঃ যাদের ওজন নিয়ে সমস্যা ওজন কম তাদেরকে কলা খেতে বলে হয়ে থাকে। কারণ কলাতে অনেক বেশি ক্যালোরি থাকে এ জন্য আপনি যদি নিয়ম করে কলা খেতে পারেন তাহলে আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।

ক্যান্সার রোধ করেঃ আপনারা কি জানেন কলাতে লেকটিন নামক এক ধরনের প্রোটিন থাকে যা কান্সার সৃষ্টিকারী কোষ নিউকোমিয়ার বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে বা রোধ করতে সাহায্য করে থাকে। এ জন্য আপনি নিয়মিত কলা খান এ রোগ দূর করতে সাহায্য করবে।

ত্বকের যত্নেঃ আপনার ত্বকের যত্নে কিন্তু কলা খুব উপকারি কলার মাখন যদি আপনি ত্বকে লাগান তাহলে আপনার ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে। এবং কলা খাওয়ার ফলে কলাতে যে ভিটামিন সি থাকে ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তা একজন মানুষের ত্বকের জৌলুস বাড়ায় ও ভালো করে।

মানসিক চাপ কমায়ঃ আপনার মানসিক চাপ কমাতে কলা খান। কলাতে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ থাকে যা আপনার মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এবং কলা খাওয়ার ফলে নার্ভের কার্যকারীতা ভালো করে মানসিক শান্তি দেয়।

হাড়ের শক্তি যোগায়ঃ আপনার হাড় মজবুদ করতে কলা খান কারণ কলাতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা একজন মানুষের হাড় শক্ত ও মজবুদ করে। তাই আপনি যদি নিয়মিত কলা খান তাহলে হাড় শক্তিশালি করবে এবং অস্টিওপোরোসিস ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।

স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ একজন মানুষের স্মৃতিশক্তি বিকাশে ও খুব কার্যকারী কিন্তু কলা। কলাতে ভিটামিন বি৬ ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা একজন মানুষের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। তাই আপনার মেধা শক্তি বাড়াতে নিয়মিত কলা খান।

চুলের ভালো রাখতেঃ আপনার চুলের যত্নে কিন্তু কলার পেষ্ট খুব কার্যকারি। কলার পেষ্ট যদি আপনার চুলে লাগাতে পারেন তাহলে আপনার চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে। এবং কলাতে থাকা ভিটামিন ও পটাশিয়াম আপনার চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করবে।

এবং তছাড়াও কলা খেলে আপনার বুক জ্বালাপোড়া দূর করবে, মাথা ঘোরা দূর, উত্রেজনা কমায়, অতিরিক্ত ওজন কমায়, পেট পরিষ্কার, দুর্বলতা দূর ইত্যাদি উপকার পাওয়া যায় তাই আপনি যদি নিয়ম করে কলা খেতে পারেন তাহলে আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল পাবেন।

কলার ক্ষতিকর দিক

কলার ক্ষতিকর দিক ও রয়েছে তবে কিছু পরিমাণ তা এই অংশে বলা হয়েছে। কলাতে কিন্তু অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমনঃ ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন যা একজন মানুষের দেহের পুষ্টির অভাব দূর করে থাকে। তাই বলে এই না যে আপনি বেশি করে নিয়মের বাহিরে যেয়ে খাবেন। আপনি যদি অতিরিক্ত বা নিয়মের বাহিরে বেশি করে খান তাহলে কিছু কিছু ক্ষতি বা সমস্যা দেখা দিতে পারে। চলুন নিম্নে তা জেনে নেওয়া যাক কি কি ক্ষতি হতে পারে-
  • আপনি যদি রাতে কলা খান তাহলে আপনার অনিদ্রার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই রাতে কলা না খাওয়ায় ভালো। এ জন্য নিয়ম করে পরামর্শ অনুযায়ী কলা খাবেন।
  • কলা ওজন যেমন নিয়ন্ত্রণ করে তেমনি আপনি যদি চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত খান তাহলে আপনার ওজন বাড়তে পারে। এ জন্য আপনি নিয়ম করে কলা খাবেন।
  • ঠান্ডা লাগলে কলা না খাওয়ায় ভালো আপনার যদি ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে কলা খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন কারন আপনি যদি বেশি কলা খান তাহলে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বাড়তে পারে। এবং শিশুদের ক্ষেত্রে আরো বেশি সচেতন থাকবেন।
  • আপনারা জেনেছেন কলা খেলে কিডনি ভালো থাকে তবে আপনার যদি আগে থেকেই কিডনির সমস্যা থাকে তাহলে কলা না খাওয়ায় ভালো পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।
  • কলাতে কিন্তু অনেক বেশি শর্করা থাকে তাই আপনি যদি বেশি পরিমাণ কলা খান তাহলে আপনার দাঁতের সমস্যা হতে পারে।
  • ডায়াবেটিস সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের জন্য ও বেশি পরিমাণ কলা না খাওয়ায় ভালো। কারণ কলাতে সুগারের পরিমাণ থাকে যা আপনার সমস্যা করতে পারে।
  • কলাতে কিন্তু পটাশিয়াম থাকে আপনি যখন বেশি পরিমাণ কলা খাবেন তখন পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে আপনার শরীরের সমস্যা হতে পারে।

প্রতিদিন কলা খেলে কি উপকার হয়

প্রতিদিন কলা খেলে কি উপকার হয় তার সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত কলা খেতে পারেন, তাহলে কলাতে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম রয়েছে, তা আপনার কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে।


তাছাড়াও নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, এবং আপনার কিডনির চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এবং আপনার এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে, তাই আপনার যদি এনার্জি কমে যায় বা শরীর দুর্বল লাগে তাহলে নিয়মিত কলা খান ভালো ফল পাবেন।

কলা খাওয়ার সঠিক সময়

কলা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে আপনার এই অংশে এখন জানবেন। অনেকেই জানেনা যে কলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি বা কখন কলা খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কারণ কলাতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা একজন মানুষকে বিভিন্ন রোগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। এ জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম করে কলা খেতে হবে চলুন নিম্নে তা জেনে নেই-

সকালে কলা খাওয়া সব চেয়ে ভালো কিন্তু সকালে আপনি খালি পেটে কলা না খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এবং পরামর্শকরা বলে থাকেন যে খালি পেটে কলা না খেয়ে সকালে খাওয়ার পর বা কিছু খাবারের সাথে কলা খাওয়া ভালো।

কিন্তু আপনি যখন খালি পেটে কলা খাবেন তখন আপনার গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য মতো সমস্যা, অ্যাসিডিটি, হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনি খালি পেটে কলা না খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

এবং পরামর্শকরা আরো বলেছেন যে দিনের যেকোন সময় কলা খাওয়া যেতে পারে তবে সকালে কলা খাওয়ার উৎম সময় এবং রাতে কলা না খাওয়ায় ভালো।

দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত

দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত তা এই অংশে আপনাদেরকে জানাবো। কলাতে কিন্তু প্রচুর পুষ্টি উপাদান রয়েছে তাই আমরা যদি নিয়ম করে কলা খেতে পারি তাহলে আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি। এ জন্য একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে মাঝারি সাইজের কলা দিনে ২ বা ৩ টি খাওয়া উচিত। এবং শিশুদের ক্ষেত্রে মাঝারি ধরনের ১ টি কলা খাওয়ানো উচিত।

এবং একটি মাঝারি কলাতে প্রায় ১৮ মিলিগ্রামের মতো পটাসিয়াম থাকে। তাই আপনি যদি উপরের নিয়ম অনুযায়ী কলা খেতে পারেন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল পাবেন।

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা বলতে, আপনি যদি দুধ আর কলা এক সাথে খান তাহলে আপনার স্বাস্থ্যে সমস্যা হতে পারে। এবং যদি আপনি দুধ আর কলা আলাদা ভাবে খেতে পারেন, তাহলে আপনি ভালো ফল পাবেন।

আপনি যদি দুধ কলা এক সাথে মিশিয়ে খান, তাহলে আপনার হজমের সমস্যা হতে পারে। কারণ দুটোই প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার এক সাথে খেলে পেট ফুলে যেতে পারে, এবং হজম হতে সমস্যা হতে পারে।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা বলতে সাধারনত, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। তবে কলাতে উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এর একটি ভালো উৎস, এবং ডাক্তারেরা এই উচ্চ কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে।


তাই রাতে কলা না খাওয়ায় আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে। এ জন্য আপনি প্রতিদিন সকালে কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন, নিয়মিত যদি আপনি সকালে কলা খেতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকার পাবেন।

শেষ কথাঃ কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে জেনেছেন। তাই আপনি যদি নিয়ম করে প্রতিদিন কলা খেতে পারেন, তাহলে আপনার বিভিন্ন রোগের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে। এ জন্য আপনি চেষ্টা করবেন নিয়মিত কলা খাওয়ার।

তাছাড়াও কলার বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনেছেন। এবং এই আর্টিকেলটি আপনাদেরকে যদি ভালো লাগে, এবং এরকম আরো তথ্য পেতে চান, তাহলে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এখানে বিভিন্ন ধরণের তথ্য প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url