১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
সজিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া কি? সে সম্পর্কে আপনারা এই আর্টিকেলে
বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। এবং তাছাড়াও পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া কি? সে
সম্পর্কেও আপনারা জানতে পারবেন। আপনি যদি বিভিন্ন ব্যবসার আইডিয়া নিতে চান তাহলে
এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এই আর্টিকেলে বিভিন্ন ব্যবসার আইডিয়া, এবং সে গুলো ব্যবসায় কি? এরকম যাবতীয় বিষয়
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি এই সব ব্যবসায়ের আইডিয়া সম্পর্কে
জানতে হলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পেজ সূচিঃ ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া কিভাবে পাবেন সে সম্পর্কে এই অংশে
বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন জাগছে যে ১০
হাজার টাকা দিয়ে কি আসলেই ব্যবসায় করা সম্ভব? সকল পণ্য দ্রব্য যে দাম কিভাবে
সম্ভব? কিন্তু এইটাই ঠিক যে মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়েই ব্যবসায় করা সম্ভব, যদি
আপনার সঠিক পরিকল্পনা, মনবল এবং ধর্য থাকে।
কিন্তু ব্যবসায় করার আগে আপনাকে অবশ্যই ব্যবসায়ের ধারণা থাকতে হবে- যে ব্যবসায়
করবেন সে ব্যবসায়ের ধারণা থাকতে হবে। কারণ ব্যবসায় কি সে সম্পর্কে আপনাকে বুঝতে
হবে, আপনার ব্যবসায়ের পরিকল্পনা কি সেইটা ঠিক করতে হবে, আপনার ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ
কেমন হতে পারে সেইটা বুঝতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা
এইসব দিক বিবেচনা করা আপনি যদি ধর্য ধরে এগিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনার ব্যবসায়
সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তাই আপনি পণ্য দ্রব্যর চড়া দামের সময় কিভাবে এই ১০
হাজার টাকা স্বল্পমূল্য দিয়ে কিভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়ের আইডিয়া নিবেন তা নিম্নে
বলা হয়েছে-
টিফিন সার্ভিসঃ আপনার অল্প পুঁজিতে টিভিন সার্ভিস ব্যবসায় শুরু করতে
পারেন, কারণ অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসায় অনেক লাভজনক। আপনি ১০ হাজার টাকায় এই
ব্যবসায় শুরু করতে পারবেন, আর বিশেষ করে মেয়েদের জন্য একটি দারুন আপশন।
দেশের বিভিন জায়গা রয়েছে যেখানে অনেক মানুষ চাকরি এবং পড়াশুনা করতে আসে, কিন্তু
তাদের তৈরী খাবারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি এ ব্যবসায় ঘরে বসে শুরু
করতে পারবেন।
আচারের ব্যবসাঃ অল্প পুঁজিতে আচারের ব্যবসায় ও একটি ভালো আপশন। বর্তমানে
কম বেশি প্রায় সবাই আচার খাইতে খুব পছন্দ করে থাকে, কিন্তু বাসায় তৈরীর তেমন
সুযোগ পায়না। এক্ষেত্রে আপনি যদি আচার তৈরীর ব্যবসা শুরু করতে পারেন, তাহলে সেটি
লাভজনক হবে।
এবং এই ব্যবসার জন্য আপনাকে শুধু কাঁচামাল, প্যাকেজিংরের জন্য কিছু জিনিসপত্র, আর
নিখুঁত রেসিপি দরকার। আর এই ব্যবসায় আপনি ১০ হাজার টাকাই করতে পারবেন।
মেহেদি পরানোর ব্যবসাঃ আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যে হাতে মেহেদি পরানোর
ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ বিয়েতে কিংবা যেকোন অনুষ্ঠানে সবাই মেহেদি পড়তে খুব
ভালোবাসে। মেয়ে ও ছেলে উভয় এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
অনলাইনে বাংলা বই বিক্রি ব্যবসায়ঃ যেই দিন যাচ্ছে সেই আর ও অনলাইনের দিকে
মানুষ আর্কষিত হচ্ছে এবং তার সাথে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য দ্রব্য লেনদেন বিষয়টা ও
ছডিয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপি। এক্ষেত্রে আপনার স্বল্প পুঁজি দিয়ে অনলাইনে বাংলা বই
ব্যবসায় করতে পারেন। কারণ আপনারা খেয়াল করে দেখবেন যে স্কুল ও কলেজের আশেপাশে
লক্ষ লক্ষ টাকার বই দোকান থাকে।
আরো পড়ুনঃ টানা ৭দিন কালোজিরা খেলে কি হয়
কিন্তু আপনি জানেন না যে দোকান ছাড়াও কিন্তু অনলাইনে বই বিক্রি হয়ে থাকে। ঘরে বসে
অনলাইনে বই ক্রয় এর যে সুবিধা সেইটা মানুষ ভালো ভাবে গ্রহন করেছে। সেক্ষেত্রে
আপনাকে দোকানের মতো লক্ষ লক্ষ টাকার প্রয়োজন পড়বেনা। আপনি ১০ হাজার টাকা
স্বল্পপুঁজি দিয়েই কিন্তু অনলাইনে বই বিক্রি কার্যক্রম পরিচালিত করতে পারেন।
আপনি রকমারি.কম এর বিষয় টা অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখতে পারেন তাদের মূল লক্ষ হচ্ছে
অনলাইনে বই বিক্রি। এই জন্য আপনি বই প্রেমি মানুষের জন্য এবং তাদের চাহিদা
অনুযায়ী বিভিন্ন রকমের দারুন সব বাংলা বই কালেকশন করে রাখবেন।
এবং প্রি-অর্ডার গ্রহনের মাধ্যমে আপনি আপনার কাছের কোন সোর্স থেকে ডেলিভারি
দিবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কোন ব্যয় করতে হবেনা কারণ আপনি অনলাইনে কার্যক্রমটি
পরিচালনা করেছেন এ জন্য। কোন পরোক্ষ ব্যয় ছাড়াই আপনি ব্যবসায় করতে পারছেন।
এবং এই ১০ হাজার টাকা স্বল্পপুঁজি দিয়ে আপনার জন্য এই ব্যবসায় সহজ হবে। এ জন্য
আপনার অবশ্যই ধর্য থাকতে হবে, সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে, পরিশ্রম করতে হবে তাহলে
সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রির ব্যবসায়ঃ আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস
ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনার ব্যবসায় কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন। এ জন্য আপনি
ফেসবুককে অনলাইন শপ হিসেবে কাজে লাগান। কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি অল্প পুঁজি
দিয়ে কিন্তু ব্যবসায় পরিচালনা করতে পারবেন।
অল্প কালেকশন করবেন প্রি-অর্ডার গ্রহন এবং ডেলিভারি ইত্যাদি কার্যক্রম আপনার এই
১০ হাজার টাকা স্বল্পপুঁজি দিয়েই করতে পারবেন। তাই যাদের মূলধনের স্বল্পতা রয়েছে
তাদের জন্য এই ব্যবসায় খুব কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যবসায়ঃ আপনার স্বল্পপুঁজির মধ্যে কিন্তু
ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন। অনলাইন জগতে কিন্তু সার্চ হিসেবে
মানুষ গুগলকে বেছে নিয়ে থাকে এবং তার পরেই কিন্তু ইউটিউব রয়েছে। এবং দিন দিন
কিন্তু ইউটিউবের প্রতি মানুষ আর্কষিত হচ্ছে অনেক বেশি।
প্রায় সব বিষয় কিন্তু ইউটিউবে সার্চ করে মানুষ পেয়ে থাকে এই জন্য ইউটিউব দিন দিন
জনপ্রিয় হচ্ছে। এ জন্য আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরী করে এবং সেটাকে ইউটিউবে
আপলডের করার মাধ্যমে আপনি সহজে আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায়
মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইউটিউব ভিডিওতে গুগল কিন্তু এডস দেখায় যার মাধ্যমে ইউটিউব
চ্যানেল ক্রিয়েটরেরা আয় করে থাকে। এসব আপনি ১০ হাজার পুঁজি দিয়েই করতে পারবেন তাই
এইটা আপনার জন্য একটি উপযুক্ত ব্যবসায় হতে পারে।
হস্তশিল্প সামগ্রী বিক্রয় ব্যবসাঃ আমাদের দেশে কিন্তু ঘর সাজানোর জন্য
হাতে তৈরী সামগ্রীর ব্যবসা খুব জনপ্রিয়। এ ব্যবসায় কিন্তু আপনি অনলাইনে বা
অফলাইনে দুই ভাবেই করতে পারবেন। বিশেষ করে গ্রামের ব্যবসায়দের জন্য এটি একটি উওম
ব্যবসায়।
এবং অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা আছে যারা এই হস্তশিল্প সামগ্রী অফলাইনের
পাশাপাশি অনলাইনেও বিক্রয় করে থাকে। তাই আপনার স্বল্পপুঁজিতে ১০ হাজার টাকার
মধ্যে এই ব্যবসায় অন্যতম।
মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকানঃ আপনার যেই স্বল্পপুঁজি রয়েছে তার মধ্যে কিন্তু
আপনি এই মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকান দিতে পারবেন এবং এই ব্যবসায় আপনার
স্বল্পপুঁজির জন্য উওম হতে পারে। কারণ যতই দিন যাচ্ছে মোবাইল ফোনের ব্যবহার
কিন্তু ততো বাড়ছে।
এ জন্য কিন্তু মোবাইল ফোনের কোম্পানি গুলো নতুন নতুন ফোন বাজারে নিয়ে আসছে। এবং
পুরাতন ফোন গুলোর সমস্যা সমধানের ও কিন্তু প্রয়োজন হচ্ছে এতে করে মোবাইল
সার্ভিসিংয়ের দোকানের ও প্রয়োজন হচ্ছে।
তাই আপনি যদি মোবাইলের বিষয়ে খুঁটি নাটি জেনে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকান দিতে
পারেন তাহলে আপনার জন্য এই ব্যবসায় স্বল্পপুঁজিতে অনেক ভালো হবে। কারণ মোবাইল
সার্ভিসিংয়ের জন্য সেসব ম্যাটাবিয়াল লাগে তা ১০ হাজারের মধ্যে হয়ে যাবে।
মোবাইল রিচার্জের দোকান ব্যবসায়ঃ যেকোন দেশে কিন্তু মোবাইল রিচার্জের
ব্যবসায় রমরমে এবং অনেক লাভজনক হয়ে থাকে। এই ব্যবসায় করতে আপনাকে সিম কোম্পানির
SR দের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এবং মোবাইল রিচার্জের পাশাপাশি কিন্তু আপনাই চাইলে
বিকাশ এজেন্ড ব্যবসার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
এবং এই ব্যবসায়ের জন্য আপনাকে কিছু বাটুন ফোন প্রয়োজন হবে তার সাথে সিম টাকা লোড
করতে হবে তবে প্রথমে আপনি কম টাকা লোড করে শেষ হলে পরে আবার লোড করতে পারবেন সে
সুবিধা রয়েছে। তাই আপনার ১০ হাজার স্বল্পপুঁজি দিয়ে কিন্তু এই ব্যবসায় ও উপযুক্ত
হতে পারে।
চায়ের ব্যবসাঃ কোন ব্যবসায়কে ছোট করে দেখা উচিত নয়। আপনার যদি স্বল্পপুঁজি
থাকে তাহলে চায়ের দোকান আপনার জন্য হতে পারে উপযুক্ত। কারণ স্বল্পপুঁজি দিয়ে অধিক
লাভ করার ব্যবসায় হচ্ছে চা ব্যবসা। এবং শুধু চা বিক্রি করবেন তা নয় আপনি চায়ের
সাথে বিভিন্ন খাবারের আইটেম রাখতে পারেন।
এই ব্যবসায় আপনাকে অধিক টাকার প্রয়োজন পড়বেনা। আপনার ১০ হাজার টাকা স্বল্পপুঁজি
দিয়েই হয়ে যাবে। তাই আপনার স্বল্প মূলধন হলে আপনার জন্য চায়ের ব্যবসায় খুব
কার্যকারী হবে।
অনলাইন বেকারিঃ যেসব মেয়েরা ঘরে বসে ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে আগ্রহী
হয়ে থাকে তাদের জন্য বিশেষ করে এই অনলাইন বেকারি। অনেক মেয়েরা আছে যে ঘরে বসে
ব্যবসা করতে আগ্রহী হয়ে থাকে এ ক্ষেত্রে আপনি যদি কেক, কুকিস, ডেজার্ট তৈরী করতে
জানেন বা এগুলো করতে ভালোবাসেন তাহলে অনালাইনের মাধ্যমে আপনার জন্য আয় করা সহজ
হবে।
কারণ অনেক মানুষ হোম মেড কেক, কুকিস নিতে ইচ্ছা পোষণ করে থাকে এক্ষেত্রে আপনি
ফেসবুক পেজ বা গ্রুপের মাধ্যমে এই ব্যবসায় পরিচালনা খুব সহজেই করতে পারেন। এগুলো
ব্যবসায়ের মাধ্যমে খুব সহজে আয় করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন। এবং এই ব্যবসায়
আপনি স্বল্পপুঁজি দিয়েই করতে পারবেন।
গিফট আইটেম বিক্রিঃ যেহেতু আপনার মূলধন অল্প তাই আপনার জন্য কিন্তু গিফটের
যে গুলো আইটেম রয়েছে এ গুলো বিক্রির মাধ্যমে খুব সহজে আয় করতে পারেন। ১০ হাজার
টাকার মধ্যে এই ধরণের ব্যবসায় আপনার জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়।
ফলের দোকানঃ স্বল্পপুঁজি দিয়ে ফলের দোকান আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারেন।
কারণ শহর অথবা গ্রাম যেখানেই হোক না কেন ফলের চাহিদা কিন্তু অনেক থাকে। এ জন্য
আপনি কোন বাজারে দোকান নিয়ে ফলের ব্যবসা করে খুব সহজেই আয় করতে পারেন।
তছাড়াও বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড ও লঞ্চ ঘাটের আশেপাশে ফলের দোকান দিয়ে আপনি আয় করতে
পারেন। ১০ হাজার টাকার মধ্যে এই ব্যবসায় উপযুক্ত বলে মনে করা যায়।
কার্ড ছাপানোর দোকানঃ আপনার যদি কম্পিউটার ও প্রিন্টার মেশিন না থাকে
তাহলে এই ব্যবসায় ১০ হাজার টাকা দিয়ে করা সম্ভব না। আর আপনার যদি এই গুলো থাকে
তাহলে আপনি একটি দোকান ভাড়া নিয়ে ১০ হাজার টাকার মধ্যে একটি কার্ড ছাপানোর ব্যবসা
করতে পারবেন।
কার্ড ছাপানো ব্যবসায়ে বিয়ের কার্ড এবং ডিজিটাল কার্ড সহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের
কার্ড তৈরীর অর্ডার আসে যা ছাপানোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আয় করতে পারেন।
পেপার ব্যাগ ও ঠোঙ্গা তৈরীঃ বিভিন্ন কাজে ঠোঙ্গার প্রয়োজন হয়ে থাকে যেমন
ফল কিনার সময় আমাদেরকে ঠোঙ্গাতে করে ফল দিয়ে থাকে। আর আপনি এই ঠোঙ্গা বানিয়ে আয়
করতে পারেন।
এবং এই ব্যবসায় করতে শুধু কাঁচামাল হিসেবে কাগজ, আঠা ও লোকবল থাকলেই আপনি এই
ব্যবসায় করতে পারবেন। আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যে এই ব্যবসায় করে খুব সহজেই আয়
করতে পারবেন।
ফাস্ট ফুটের দোকানঃ আপনার স্বল্পপুঁজি দিয়ে কিন্তু ফাস্ট ফুটের দোকান দিয়ে
আয় করতে পারেন। কারণ ফাস্ট ফুটে বিভিন্ন আইটেমের সুস্বাদু ও মুখ রুচি খাবার পাওয়া
যায় এই খাবার গুলোর প্রতি মানুষের অনেক বেশি চাহিদা থাকে। এবং খুব সহজেই এই
ব্যবসায় থাকে অধিক লাভ করতে পারবেন।
এই ব্যবসায়ে আপনার ১০ হাজার টাকার মধ্যে করা সম্ভব এবং স্বল্পপুঁজির দিয়েই কিন্তু
এই ব্যবসায় গড়ে তুলতে পারবেন।
দর্জির দোকানঃ স্বল্পপুঁজি দিয়ে কিন্তু দর্জির দোকান দিয়ে খুব সহজেই আয়
করতে পারবেন। কারণ সার্ভিস রিলেটেড কাজের মধ্যে জনপ্রিয় একটি হচ্ছে দর্জির দোকান।
এবং এই ব্যবসায় কিন্তু একটি লাভজন ব্যবসা। এই ব্যবসায় কিন্তু আপনার ১০ হাজার
পুঁজি দিয়েই হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবেলায় করণীয়
১০ হাজার টাকা দিয়ে মেশিন সহ যাবতীয় জিনিস পত্র কেনা হয়ে যাবে এবং প্রথমে একটি
অসুবিধা হলেও পরে আস্তে আস্তে সময়ের সাথে ভালো একটা আয়ের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
ফটোগ্রাফিঃ আপনার যদি স্বল্পপুঁজি হয়ে থাকে তাহলে ফটোগ্রাফি করতে পারেন।
কারণ ফটোগ্রাফিতে বেশি পরিমান টাকা লাগেনা শুধু একটি ক্যামেরা আর কিছু জিনিস পত্র
যা আপনার স্বল্পপুঁজি দিয়েই এই ব্যবসায় শুরু করতে পারবেন।
হ্যান্ডমেড জুয়েলারি ব্যবসাঃ আপনি কি বিভিন্ন ধরনের বা ডিজাইনের জুয়েলারি
তৈরী করতে পারেন? তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারে হান্ডমেড জুয়েলারি ব্যবসা।
এই ব্যবসায়ে বেশি পরিমান অর্থ প্রয়োজন হয়না আপনি অল্প পুঁজি দিয়েই এই ব্যবসা করতে
পারেন।
ব্লগিংঃ ব্লগং এই ব্যবসায় ও কম অর্থ দিয়ে শুরু করা যায় আপনি বিভিন্ন বিষয়
নিয়ে ব্লগ লিখে আয় করতে পারেন। এই ব্যবসায় স্বল্পপুঁজি অনুযায়ী খুব ভালো একটি
ব্যবসা।
সিঙ্গারা ও সমুচার হোটেলঃ আপনি যদি গ্রামে ব্যবসা করবেন এরকম আইডিয়া যদি
করেন তাহলে আপনার জন্য সিঙ্গারা ও সমুচার হোটেল ভালো হবে। কারণ গ্রামে দোকান ভাড়া
কম হয়ে থাকে যা প্রথমে আপনি স্বল্পপুঁজি দিয়ে ব্যবসায় শুরু করে আয় করতে পারবেন।
কারণ এসব খাবারের চাহিদা অনেক বেশি থাকে।
ট্রাভেল এজেন্সিঃ যেকোন যানবাহন বাস, প্লেন, ট্রেন এগুলো সুন্দর ভাবে
ভ্রমণের জন্য যে এজেন্সি গড়ে তুলা হয়ে থাকে তাকে সাধারণত ট্রাভেল এজেন্সি বলা হয়।
এবং এই ব্যবসায় গড়ে তুলতে খুব বেশি অর্থ প্রয়োজন হয়না এবং এটি একটি জনপ্রিয়
ব্যবসা।
বিদেশী ভাষা শেখানোঃ প্রবাসির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে ২০১৯ সালের
পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২,৫০,০০,০০০ বেশি জন প্রবাসি রয়েছে বাংলাদেশের। এ জন্য
বিভিন্ন দেশের ভাষা শিখার জন্য মানুষের আগ্রহ বেড়েছে।
তাই আপনি যদি বাংলার পাশাপাশি অন্য দেশের ভাষা সম্পর্কে অবগত থাকেন তাহলে আপনি
অফলাইন অনলাইনের মাধ্যমে ভাষা শিক্ষা দিয়ে খুব সহজেই আয় করতে পারেন।
অনলাইন শিক্ষকতাঃ দিন দিন কিন্তু শিক্ষার্থীরা অনলাইনের প্রতি আর্কষিত হয়ে
যাচ্ছে করোনার পর তা অনেক বেশি হয়েছে। অনলাইনে শিক্ষা প্রদান করা একটি স্মার্ট
ব্যবসা আইডিয়া। যদিও শিক্ষকতাকে ব্যবসায় বলতে পারেন না বা যায়না এটিকে অনলাইন
সেবা বলা হয়।
তাই আপনি যদি কোনো বিষয়ে দক্ষ হন সে বিষয় নিয়ে আপনি ঘরে বসে দেশের বিভিন্ন স্থানে
অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষা দান করতে পারবেন। এইটার জন্য ভিডিও কনফারেন্স এর জন্য
কিছু সামগ্রী দরকার হয় যা আপনার ১০ হাজার মধ্যে এটি করতে পারবেন।
পাপড় বানানো ব্যবসাঃ আপনার যদি স্বল্পপুঁজি থাকে তাহলে পাপড় বানানো
ব্যবসায় আপনার জন্য ভালো হতে পারেন। কারণ পাপড় বানানো ব্যবসায় খুব বেশি অর্থ
প্রয়োজন হয়না। এটি ১০ হাজারের মধ্যে গড়ে তুলে খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।
ফুলের ব্যবসাঃ ফুলের জনপ্রিয়তা কিন্তু অনেক সবাই ফুল পছন্দ করে থাকে। আর
এই ব্যবসায় আপনি অল্পপুঁজি দিয়েই শুরু করতে পারবেন। ফুলের ব্যবসায় কিন্তু বিশেষ
করে মৌসুমে খুব বেশি লাভজনক হয়ে থাকে। তাই স্বল্পপুঁজি দিয়ে এই ব্যবসায় করে আপনি
আয় করতে পারবেন।
বাচ্চাদের জন্য খেলনা ব্যবসাঃ আপনার স্বল্পপুঁজি দিয়ে বাচ্চাদের জন্য
খেলনা বিক্রির ব্যবসায় করতে পারেন। এই ব্যবসায় বেশি বিনিয়োগ করতে হয়না অল্পপুঁজি
দিয়েই এই ব্যবসা শুরু করা যায়। এবং এই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি খুব ভালো একটা আয়
করতে পারবেন।
সাবান তৈরী ও বিক্রয় ব্যবসাঃ অল্পপুঁজি দিয়ে কিন্তু সাবান তৈরী করা যায়
এবং এটি লাভজনক ব্যবসা। আপনার কম অর্থ হলেও এই ব্যবসায় শুরু করে আয় করতে পারেন।
আপনি চাইলে এই ব্যবসা করতে পারেন লাভজনক হবে।
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া কি সে সম্পর্কে আপনারা এই অংশে জানতে পারবেন। অনেক মানুষ
আছে যারা ব্যবসায় করে সচ্ছল হচ্ছে, আবার অনেক মানুষ আছে যারা এমনকি চাকরি ছেড়ে ও
ব্যবসায় যোগদান করছে। কারণ আপনার সচ্ছলতা ফেরাতে, পারিবারিক চাহিদা মেটাতে
ব্যবসায় একটি উপযুক্ত মাধ্যম।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেশন কার্ড চেক
আপনাদেরকে এই অংশে এমন কিছু পাইকারি ব্যবসায়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব, যা করে আপনি
সচ্ছলতা, পারিবারিক চাহিদা মেটাতে পারবেন। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক সেসব
পাইকারি ব্যবসায় গুলো-
ফলের পাইকারি ব্যবসাঃ আপনি ফলের পাইকারি ব্যবসায় করতে পারেন, কারণ ফলের
চাহিদা সব সময় বেশি থাকে। বাচ্ছাদের স্কুল দিয়ে ফেরার পথে বা আফিস থেকে ফেরার পথে
যেকোন সময় হাতে ফল থাকে। এ জন্য আপনারা দেখবেন আপেল, আঙুর সহ বিভিন্ন ফলের দোকানে
সব সময় ভিড় জমে থাকে।
তাই আপনি যদি পুরোনো ঢাকার বাদামতলী থেকে ফল কিনে, আবাশিক এলাকার বাজার গুলোতে
সরবরাহ করতে পারেন তাহলে অনেক লাভ করতে পারবেন। এবং ঢাকার বাদামতলীতে ফলের দাম
খুব কম হয়।
চা পাতার পাইকারি ব্যবসাঃ এ ব্যবসা ও খুব লাভজনক, চা পাতার পাইকারি
ব্যবসায় করতে হলে আপনাকে কয়েকটি বিষয় বুঝতে হবে। তা হচ্ছে সবুজ চা, প্যারাগুয়ে
চা, ওলোং চা এই তিন ক্যাটাগরির হয়ে থাকে। এবং আরডি সিডি, বিওপি, ডাস্ট এই তিন
গ্রেটের হয়ে থাকে, আর এ ব্যবসায় করতে আপনাকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা লাগতে পারে।
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসাঃ আপনি কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসায় করতে পারেন,
কাঁচামালের অনেক চাহিদা এ জন্য আপনি বিভিন্ন কৃষকদের কাছ থেকে কিনে শহরের বড় বড়
কোম্পানির কাছে বিক্রয় করতে পারেন।
কাপড়ের পাইকারি ব্যবসাঃ আপনি যদি নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ ও নবাবগঞ্জের এবং
রাজধানীর ইসলামপুর এ গুলো থেকে আপনি কিনে শহরের বড় বড় দোকানে তা বিক্রয় করতে
পারেন। এবং এ ব্যবসার জন্য ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা লাগতে পারে।
চালের পাইকারি ব্যবসাঃ চালের চাহিদা ও সব সময় বেশি থাকে, এক্ষেত্রে আপনাকে
বুঝতে হবে চালের বাজার মূল্য এবং চাল সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। চাল পাইকারি
ভাবে কিনার জন্য আপনি চালের মিল থেকে ক্রয় করবেন।
মুদি দোকান পাইকারি ব্যবসাঃ মুদি দোকানে নিয়মিত ক্রয় বিক্রয় হয় তাদের মাল
অনেক প্রয়োজন হয়, এক্ষেত্রে আপনি যদি তেল, ডাল, মশলা ইত্যাদি পাউইকারি ভাবে কিনে
তাদের কাছে বিক্রয় করতে পারেন।
তাছাড়াও আপনারা টি-শার্টের পাইকারি ব্যবসা, ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা, ব্যাগের পাইকারি
ব্যবসা, স্টেশনারি পাইকারি ব্যবসা, কেক ও পাউরুটি বিস্কট পাইকারি ব্যবসা,
ইলেক্ট্রনিক পণ্যের পাইকারি ব্যবসা ইত্যাদি ব্যবসায় করতে পারেন।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া কি? কি ধরণের ব্যবসা গ্রামে করলে লাভজনক হতে পারে, সে
রকম কিছু ব্যবসায় আপনাদেকে এই অংশে জানাবো। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক সেই
ব্যবসায় গুলো কি কি-
সবজির ব্যবসাঃ সবজির ব্যবসায় একটি লাভজনক ব্যবসা, কারণ সবাই সবজি চাষ
করেনা তারা কোন দোকান থেকে সবজি কেনে নেয় এক্ষেত্রে আপনি সবজি ব্যবসা করতে পারেন।
দুধের ব্যবসাঃ গ্রামে আপনি দুধের ব্যবসা করতে পারেন, কারণ গ্রামে অনেক
পশুপালন করে থাকে এক্ষেত্রে আপনি দুধের ডেইরি খুলে ব্যবসায় করতে পারেন।
অনলাইন সার্ভিস প্রদানঃ আপনার যদি কোম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকে তাহলে
একটি কোম্পিউটার দোকান দিয়ে সেখানে অনলাইন সার্ভিস প্রদান করতে পারেন। চাকরির
আবেদন ও বিভিন্ন ধরণের অনলাইন সার্ভিস প্রদান করা।
মোটরসাইকেল মেরামতঃ এখন মোটরসাইকেল দিন দিন বেড়েই চলেছে, এবং মোটরসাইকেলের
সমস্যা কোন না কোন থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি যদি মোটরসাইকেল মেরামত ও সার্ভিসিং এর
কাজ জানেন তাহলে মোটরসাইকেল মেরামত দোকান দিতে পারেন।
মৌসুমী ব্যবসাঃ আপনি মৌসুমী ব্যবসায় করতে পারেন, বিভিন্ন মৌসুমী ব্যবসা
রয়েছে। শীতের সময় কোন জিনিসের চাহিদা বেশি, আবার গরমের সময় কোন জিনিসের চাহিদা
বেশি সেদিকে বিবেচনা করে আপনি মৌসুমী ব্যবসা করতে পারেন।
মিষ্টির ব্যবসাঃ আপনি গ্রামে মিষ্টির ব্যবসায় করতে পারেন, এ ব্যবসায়
লাভজনক হবে।
মশলার ব্যবসাঃ গ্রামে আপনি মশলার ব্যবসা করতে পারেন, এই ব্যবসায় ও লাভজনক
হবে।
তাছাড়াও আপনারা একটি ময়দা কল শুরু করা, কিরানা স্টোর খোলা, উৎপাদনের জন্য একটি
ছোট কারখানা খোলা এরকম বিভিন্ন ব্যবসায় করতে পারেন।
স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া
স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া কি? সে সম্পর্কে আপনাদেরকে এই অংশে জানাবো। অনেকেই আছে
যারা স্মার্ট ব্যবসায় ব্যবসায় কি? সে গুলো খুজে থাকে। এই অংশে আপনাদেরকে নিম্নে
কিছু জনপ্রিয় স্মার্ট ব্যবসায়ের কথা বলবো তা হচ্ছে-
ফার্নিচার শপঃ ফার্নিচার শপ একটি স্মার্ট ব্যবসায়, আপনি চাইলে এই ব্যবসায়
করতে পারেন। কারণ ভালো মানসস্মত ফার্নিচার এখন অনেক কম পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে
আপনি যদি ভালো মানসস্মত ফার্নিচারের শপ দিতে পারেন আপনার জন্য লাভজনক হবে।
ই- কমার্স বিজনেসঃ আপনার যদি কোন পণ্যে থাকে তাহলে আপনি ই-কমার্সে কনভার্ট
করে অনলাইনের মাধ্যমে সেল করতে পারেন। এখন অনেক মানুষ আছে যারা অনলাইনে ক্রয়
বিক্রয় করে থাকে এটি একটি স্মার্ট ব্যবসা।
কফি শপঃ এটি ও একটি স্মার্ট ব্যবসা, কফি শপের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
হচ্ছে স্থান নির্ধারণ। আপনি যদি সঠিক স্থান নির্ধারণ করতে পারেন যেমন স্কুল, কলেজ
বা যেখানে অনেক লোক সংখ্যা বেশি এরকম জায়গার দিতে পারেন খুব লাভজনক হবে।
ফটোগ্রাফি বা ভিডিও গ্রাফি সার্ভিসঃ এখন মানুষ তার বিয়ের দিন গুলোকে ফ্রেম
বন্ধি করে রাখার জন্য ফটোগ্রাফি নিয়ে থাকে। আপনি চাইলে এই ফটোগ্রাফি করতে পারেন
এটি একটি স্মার্ট ব্যবসা।
ইলেকট্রিক শপঃ এখন দিন দিন ইলেকট্রিকের বিভিন্ন প্রোডাক্টের চাহিদা বাড়ছে।
আপনি যদি বুঝে যেকোন একটি প্রোডাক্টের শপ দিয়ে পারেন তাহলে খুব লাভজনক হবে আপনার
জন্য।
তাছাড়াও আপনি ব্লগিং করতে পারেন এটি একটি স্মার্ট ব্যবসা, এবং ট্রাভেলস এন্ড
ট্যুরিজম এই ব্যবসায় ও একটি স্মার্ট ব্যবসা, আপনারা চাইলে এই গুলো স্মার্ট
ব্যবসায় করতে পারেন। আসা করছি আপনারা স্মার্ট ব্যবসায় সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
ছোট ব্যবসার আইডিয়া
ছোট ব্যবসার আইডিয়া কি? এরকম ব্যবসায় অনেকেই খুজে থাকেন। কারণ তাদের স্বল্প
পুঁজি, সেই স্বল্প পুঁজি দিয়ে কি ধরণের ব্যবসায় করা যায়, এরকম ব্যবসা খুজে থাকেন।
এবং আপনারা কিন্তু উপরে জেনে এসেছেন কিভাবে ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার
আইডিয়া নেওয়া যায়। এবং এই অংশে আপনাদের ছোট ব্যবসায়ের ধারণা সম্পর্কে নিম্নে বলা
হল-
- হ্যান্ডিক্রাফট বা হস্তশিল্প নিয়ে আপনি ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারেন, এই ব্যবসায় স্বল্প পুঁজি হলেই করতে পারবেন।
- আপনি মোবাইল সার্ভিসিংরের যন্ত্রাংশের ব্যবসা করতে পারেন, এটি একটি ছোট ব্যবসা অল্প পুঁজি দিয়েই হয়ে যাবে।
- এবং আপনি ঐতিহ্যবাহী এবং বাসায় তৈরী করা খাবারের হোম ডেলিভারির ব্যবসা করতে পারেন, এটি ও একটি ছোট ব্যবসা, স্বল্প পুঁজি দিয়ে করতে পারেন।
- তছাড়াও আপনি অনলাইনে প্রশিক্ষণ কোর্স চালুর মাধ্যমে আপনি ব্যবসা করতে পারেন।
শহরে ব্যবসার আইডিয়া
শহরে ব্যবসার আইডিয়া কি? সে সম্পর্কে আপনারা এখন জানবেন। শহরে ব্যবসায় করতে হলে
আপনাকে আগে সঠিক ব্যবসায় নিবার্চন করতে হবে, শহরে ব্যবসায় করা ঠিক হবে কি না,
শহরে ব্যবসায় করতে হলে কি কি ঝুঁকিতে পড়তে হবে, এ বিষয় গুলোর উপর আপনার আগে থেকে
ধারণা থাকে হবে এবং সে অনুযায়ী সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে।
তাহলে আপনি ব্যবসায় করে বা শহরে ব্যবসায় করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। এবং শহরে
ভালো ব্যবসায় করবেন এরকম কিছু ব্যবসায়ের আইডিয়া হচ্ছে যেমনঃ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট,
রড ও সিমেন্টের ব্যবসা, অর্গানিক ফুড, ভিডিও এডিটিং, স্টেশনারি শপ, মেডিসিন এরকম
ধরনের লাভজনক বিভিন্ন ব্যবসায় আপনি করতে পারেন।
শেষ কথাঃ ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া কি? এবং সে ব্যবসায় কিভাবে করতে হয় সে
সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত ভাবে ইতিমধ্যে জেনেছেন। এবং তাছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়ের
আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনেছেন।
এবং আপনি চাইলে এরকম স্বল্প পুঁজি দিয়ে এ ধরণের ব্যবসায় করে সচ্ছল হতে পারেন। এবং
আপনাকে যদি এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ভালো লাগে থাকে, তাহলে এরকম আরো তথ্য পেতে
আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url