অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান

হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায়অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করতে হয়? এবং নামজারি খতিয়ান আবেদন করার নিয়ম সাধারণত এই বিষয় গুলো আমরা অনেকেই জানিনা। অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার জমির নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন তার বিস্তারিত এই আর্টিকেলে বলা হয়েছে।

অনলাইনে-নামজারি-খতিয়ান-অনুসন্ধান

নিজের জমি জামার খতিয়ান চেক করার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। অনলাইনে নামজারি খতিয়ান কিভাবে অনুসন্ধান করবেন? এবং নামজারি খতিয়ান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন-

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায়। আপনি যদি জমির ক্রয় বিক্রয়ের সাথে জড়িত থাকেন এবং আপনার জমির মালিকানা আপনার নামে আছে জানা সাধারণত এই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য অবশ্যই নিয়মিত নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করা দরকার। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের ক্রয়-কৃত জমির মালিকানা পূর্বের মালিকের নামেই থাকে।

এখন বিষয় হচ্ছে যে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে আমরা আমাদের নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করব? কারণ নিয়মিত খতিয়ান অনুসন্ধান করলে আমাদের নামে জমি হস্তান্তরিত হয়েছে কিনা এই বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারব।
ধাপ - ১ঃ অনলাইনের মাধ্যমে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল থেকে eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। এই ওয়েবসাইট থেকে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করতে হবে। 

ধাপ - ২ঃ আপনি কোন বিভাগে বসবাস করেন সেটি নির্বাচন করুন এরপরে কোন জেলার অন্তর্ভুক্ত এর পাশাপাশি কোন উপজেলায় বসবাস করেন সেটি নির্বাচন করুন।

ধাপ - ৩ঃ এর পরের কাজ হল আপনার সঠিক মৌজা কিংবা জে এল নাম্বার বাছাই করুন। মৌজা নির্বাচন করার পরে ডান পাশে অনেকগুলো খতিয়ানের তালিকা চলে আসবে।

ধাপ - ৪ঃ এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার খতিয়ানের নাম্বার জেনে থাকেন তাহলে খতিয়ান নং এর জায়গাতে আপনার খতিয়ান নাম্বারটি উল্লেখ করে অনুসন্ধান করলেই আপনার খতিয়ানের বিস্তারিত তথ্য চলে আসবে।

জমি খারিজ বলতে কি বোঝায়

জমি খারিজ বলতে কি বোঝায়? সাধারণত আমরা অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানিনা। যারা জমি ক্রয় বিক্রয়ের সাথে জড়িত সাধারণত তাদের মুখে অনেক সময় জমি খারিজ এই শব্দটি শুনে থাকি। রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৪৩ ধারা অনুযায়ী কোন ব্যক্তি কোন জমির মালিকানা লাভ করার পরে,

সেই জমির পূর্ব মালিকের নামের পরিবর্তন করে নতুন মালিকের নাম সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করা এবং তার নিজের নামে নতুন খতিয়ান রেকর্ড হালনাগাদ করণের যে কার্যক্রম করা হয় সাধারণত তাকে খারিজ অথবা নামজারি বলা হয়ে থাকে।
যদি সহজ শুদ্ধ বাংলা ভাষায় বলতে যাই তাহলে আমরা যদি জমির ক্রয় করি তাহলে সেই জমির মালিকানা পূর্বের জমির মালিকের নামে থাকে। পরে যেন এই জমি নিয়ে ঝামেলা না হয় সাধারণত সেই জন্য শুরুতেই আমাদেরকে জমির মালিকানার নাম পরিবর্তন করে যে নতুন জমি ক্রয় করল সাধারণত তার নামে করতে হয়।

জমির মালিকানা পরিবর্তন করার বিষয়টিকেই জমি খারিজ বলা হয়ে থাকে। আশা করছি এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান চেক

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান চেক কিভাবে করতে হয়? সাধারণত এই বিষয়টি জানতে চেয়ে অনেকেই গুগলে অনুসন্ধান করে থাকে। বর্তমান সময়ে যেকোনো কাজ ঘরে বসে থেকে অনলাইনে মাধ্যমে করা যায়।

আপনার জমির মালিকানা কার নামে রয়েছে সাধারণত এ বিষয়গুলো খুব সহজেই খতিয়ানের নাম্বার দিয়ে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে চেক করতে পারবেন। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে নামজারি খতিয়ান চেক করা যায়?

নামজারি খতিয়ান চেক করার জন্য https://eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে সেখান থেকে মেনু অপশন এর মধ্যে প্রবেশ করে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করুন। এরপর আপনি কোন বিভাগ বসবাস করেন,

আপনার জেলা এবং উপজেলা পরবর্তীতে মৌজা নির্বাচন করে খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সার্চ করুন সাধারণত এভাবে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার নামজারি খতিয়ান চেক করতে হবে। যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে খতিয়ান অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারেন।

নামজারি খতিয়ান আবেদন করার নিয়ম

নামজারি খতিয়ান আবেদন করার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। এবং অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে কিন্তু করতে হয় আপনারা ইতিমধ্যে উপরে জেনেছেন। এখন বিষয় হচ্ছে যে আপনার যদি নামজারি খতিয়ানের জন্য আবেদন করতে হয় তাহলে কিভাবে করবেন? জমি ক্রয় বিক্রয় করার ক্ষেত্রে জমির মালিকানা নিজের নামে করার জন্য নামজারি খতিয়ান আবেদন করতে হয়।

সাধারণত আমাদের মধ্যে এরকম অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা নিয়মিত জমি ক্রয় বিক্রয় করে থাকে। যদি এই কাজ করার না হয় তাহলে আপনার জমির মালিকানা পূর্বের মালিকের নামে থেকে যাবে পরবর্তীতে এটিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

নামজারি-খতিয়ান-আবেদন-করার-নিয়ম

  • প্রথমে গুগলে গিয়ে eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে সেখান থেকে খতিয়ান আবেদন বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • এরপরে যে জমি কিনেছে সাধারণত তার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার জন্ম তারিখ নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে যাচাই অপশন এর উপরে ক্লিক করতে হবে।
  • যাচাই সম্পূর্ণ করার পাশাপাশি আপনার নাম, ইমেইল এবং ঠিকানা সঠিকভাবে লিখতে হবে। আবেদন করার মাধ্যমে আপনি অনলাইন কপি অথবা সার্টিফাইড কপি নিতে চান এ বিষয়টি সিলেক্ট করুন।
  • এক্ষেত্রে অনলাইন কপি নিতে চাইলে ১০০ টাকা ফি পরিশোধ করতে হবে সাধারণত এরপরে একটি ক্যাপচা পূরণ করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপরে পেমেন্ট সম্পন্ন করার মাধ্যমে অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।

নামজারি করতে কত টাকা লাগে

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করে? এই বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখন বিষয় হচ্ছে যে আমরা অনেকেই জানিনা জমির নামজারি করতে কত টাকা খরচ হয়?

সাধারণত যারা এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে তাদের মধ্যে বেশ কিছু মানুষ রয়েছে আমাদের কাছ থেকে বেশি টাকা আদায় করে। এই ধরনের প্রতারণা না করতে পারে সাধারণত তাই এ কাজ সম্পন্ন করতে কত টাকা খরচ হয়? এই বিষয়ে ধারণা নিয়ে নেওয়া জরুরী।
যখন অনলাইনে নামজারি খতিয়ানের জন্য আবেদন দাখিল করি সাধারণত এই সময় আবেদন ফি হিসেবে ২০ টাকা এবং নোটিশ জারি ফি হিসেবে ৫০ টাকা সর্বমোট ৭০ টাকা শুধুমাত্র অনলাইনে এর মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।

সাধারণত এই টাকা দেওয়ার জন্য আপনি নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায় যে কোন অনলাইন টাকা লেনদেন করার মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন। এরপরে আপনি যদি রেকর্ড সংশোধন করতে চান তাহলে ১০০০ টাকা ফি এবং প্রতি কপি মিউটেশন খতিয়ান সরবরাহ বাবদ ১০০ টাকা দিতে হবে।

নামজারি খতিয়ান কোথায় পাওয়া যায়

নামজারি খতিয়ান কোথায় পাওয়া যায়? সাধারণত এই বিষয়টি জানতে চেয়ে অনেকেই গুগলে অনুসন্ধান করে থাকে। ইতিমধ্যেই নামজারি খতিয়ান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এসেছি। আপনার যদি এই নামজারি খতিয়ান সম্পর্কে ধারণা না থাকে তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন।

এখন বিষয় হচ্ছে যে নিজের নামে জমি পরিবর্তন করার জন্য নামজারি খতিয়ান কোথায় পাওয়া যায় এই বিষয়টি জানতে হবে। যদি নামজারি খতিয়ান সংগ্রহ করতে চান তাহলে সরকার নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ করে উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের আওতাধীন খতিয়ান চুড়ান্ত প্রকাশনা ক্যাম্প থেকে তা সংগ্রহ করতে পারবেন।

উপজেলা ভূমি অফিস থেকেও আপনি নামজারি খতিয়ান সংগ্রহ করতে পারবেন। যেহেতু এটি জমি সংক্রান্ত বিষয় সেহেতু নামজারি খতিয়ান সংগ্রহ করতে হলে আপনাকে সরাসরি ভূমি অফিসে গিয়ে কথা বলতে হবে।

খতিয়ান অনলাইন করতে কত টাকা খরচ হয়

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার নিয়ম বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনি যেহেতু আপনার জমির খতিয়ান অনলাইনে করতে চাচ্ছেন সেহেতু কত টাকা খরচ হবে? সাধারণত এই বিষয়গুলো সম্পর্কেও আপনাকে জেনে নিতে হবে।

আমাদের কাছ থেকে যেন অতিরিক্ত টাকা আদায় করতে না পারে সাধারণত সেই জন্য এ বিষয়গুলো জেনে নেওয়া জরুরী। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এই কাজগুলো করছেন তাদের জন্য আবশ্যক।

  • নামজারি খতিয়ানের আবেদন করার জন্য কোর্ট ফি -- ২০ টাকা।
  • নোটিশ জারি ফি -- ৫০ টাকা।
  • রেকর্ড সংশোধন বা হালকরণ ফি -- ১,০০০ টাকা।
  • প্রতি কপি মিউটেশন খতিয়ান সরবরাহ করার জন্য -- ১০০ টাকা।

নামজারি করতে কি কি কাগজ লাগে

নামজারি করতে কি কি কাগজ লাগে? এই বিষয়টিও আমাদের জন্য জানা আবশ্যক। আমরা যখন জমি ক্রয় বিক্রয় করি সাধারণত তখন অনলাইনের মাধ্যমে যদি খারিজ খতিয়ান না করি তাহলে আমাদের জমির মালিকানা পূর্বের মালিকের নামে থেকে যায়।

সাধারণত মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে নামজারি খতিয়ান এর জন্য আবেদন করতে হয়। এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে যে এই কাজ করার জন্য কি কি কাগজ এর প্রয়োজন হবে?

  • নামজারি ও জমাভাগ একত্রিকরণের খতিয়ান জমা দিতে হবে।
  • সর্বশেষ গেজেটে প্রকাশিত খতিয়ানের কপি জমা দিতে হবে।
  • ওয়ারিশ সনদপত্র যদি প্রয়োজন হয় তাহলে দিতে হবে।
  • আবেদনকারী জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • আসল দলিলের ফটোকপি অথবা সার্টিফাইড কপি জমা দিতে হবে।
  • সবশেষে জরিপের পর থেকে আবেদনকারীর আবেদন সময় পর্যন্ত হস্তান্তরের বায়া দলিল জমা দিতে হবে।
  • হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের প্রমাণপত্র।
  • আদালতের রায়/থাকলে আদেশ ও আরজির সার্টিফাইড কপি জমা দিতে হবে।
  • জমির চৌহদ্দিসহ কলমি নকশা। 
  • আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই সদ্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি জমা দিতে হবে।

খতিয়ান নাম্বার দিয়ে জমি চেক করার নিয়ম

খতিয়ান নাম্বার দিয়ে জমি চেক করার নিয়ম জানতে চাইলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল আপনাকে মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। কারণ এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আমরা শুরুতেই বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

আপনি যদি জমির ক্রয় বিক্রয়ের সাথে জড়িত থাকেন তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে আপনার খতিয়ান নাম্বার দিয়ে আপনার জমির মালিকানায় কে আছে সাধারণত এই বিষয়টি জেনে নিতে পারবেন।

খতিয়ান-নাম্বার-দিয়ে-জমি-চেক-করার-নিয়ম

আমরা যখন খতিয়ানের জন্য আবেদন করি সাধারণত তখন আমাদেরকে খতিয়ান নাম্বার দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আপনি এই নাম্বার ব্যবহার করেই জমির মালিকানা চেক করতে পারবেন। সাধারণত এর জন্য প্রথমে আপনাকে eporcha.gov.bd এই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে।

সেখান থেকে নামজারি খতিয়ান এই অপশনের ওপরে ক্লিক করে আপনাকে আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা এরপরে মৌজা সিলেক্ট করে সকল ধরনের তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। সবগুলো তথ্য দেওয়ার পরে অনুসন্ধান করলেই জমির মালিকানা দেখতে পাবেন।

আমাদের শেষ কথা

অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান নিয়ে আলোচনা শুরু করা হয়েছিল। পরবর্তীতে কিভাবে অনলাইনে নামজারি খতিয়ান আবেদন করার পাশাপাশি এই বিষয়ে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে প্রায় সবগুলো আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আপনার যদি জমি সম্পর্কে জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি খুব সহজেই আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে বিস্তারিত ভাবে এ বিষয়গুলো জেনে নিতে পারেন।

এতক্ষন আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url