মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেশন কার্ড চেকমোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক কিভাবে করতে হয় এবং অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক উপায় কি সাধারণত আমরা অনেকেই জানিনা। আপনি যদি ঘরে বসে থেকে আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান তাহলে আপনার জন্য আমাদের এই আর্টিকেল।
আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে অথবা এই সময়ের মধ্যে করে থাকেন তাহলে আপনার উচিত মোবাইল নাম্বার দিয়ে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হয়? সাধারণত এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া।
সূচিপত্রঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন
- এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে
- ড্রাইভিং লাইসেন্স হতে কত সময় লাগে
- ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে
- ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায় সাধারণত আমরা অনেকেই জানিনা। ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন সেই মোবাইল নম্বর দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজে চেক করতে পারবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে দিলে অথবা করা হয়ে গেলে অবশ্য চেক করে নেয়া উচিত।
বেশির ভাগ মানুষ ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দেওয়ার পরে কি অবস্থায় রয়েছে এই
বিষয়টি জানার জন্য মোবাইল নাম্বার এর সাহায্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে
চাই।
যদি আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম না জেনে থাকেন তাহলে মোবাইলের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সবচাইতে সহজ পদ্ধতি। কারণ মেসেজ অপশানে গিয়ে আপনি DL স্পেস ড্রাইভিং লাইসেন্স এর রেফারেন্স নাম্বার এবং মেসেজ নাম্বার দিয়ে সেন্ড করতে হবে।
এবং মেসেজ দেওয়ার কিছু সময় ২ থেকে ৫ মিনিটের ভিতিরে আপনাকে মেসেজ দিয়ে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স বর্তমানে কি অবস্থায় রয়েছে তা এসএমএস মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন। এইভাবে আপনি খুব সহজে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন।
যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাই সাধারণত তাদের
জন্য অবশ্যই মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখতে হবে? এ
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ধারণায় রাখা উচিত নিম্নে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
করবেন তার পদ্ধতি বলা হল-
- ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে যেতে হবে।
- মেসেজ অপশনে গিয়ে ডায়াল করতে হবে DL স্পেস ড্রাইভিং লাইসেন্স এর রেফারেন্স নাম্বার।
- এরপরে ২৬৯৬৯ এই নম্বরে মেসেজটি সেন্ড করে দিতে হবে।
- কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনাকে একটি মেসেজ দেওয়া হবে যেখানে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানানো হবে।
অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক কিভাবে করতে হয়? সাধারণত এই বিষয়টি অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করে। যেহেতু বর্তমান যুগ অনলাইনের যুগ তাই অনলাইনের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই যে কোন বিষয় চেক করতে পারব।
আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন এর মাধ্যমে কিভাবে চেক করবেন? যদি এই বিষয়ে আপনার মনের ভেতরে কোন প্রশ্ন জাগে তাহলে আমাদের আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন।
পদ্ধতি - ১ঃ অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য প্রথমে
গুগল প্লে স্টোরে চলে যেতে হবে। সেখান থেকে BRTA DL লিখে সার্চ করলে যেই
অ্যাপ্লিকেশনটি প্রথমে আসবে সেটিকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।
পদ্ধতি - ২ঃ সাধারণত ডাউনলোড হয়ে গেলে অ্যাপসের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে এবং সেখানে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার অথবা রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে প্রবেশ করতে হবে।
পদ্ধতি - ৩ঃ এর পরের কাজ হল জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী জন্ম
তারিখ দিতে হবে। সঠিকভাবে এ বিষয়গুলো পূর্ণ করার পরে সার্চ অপশনে ক্লিক করতে
হবে।
পদ্ধতি - ৪ঃ সার্চ অপশনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে আপনার
ড্রাইভিং লাইসেন্স কোন অবস্থায় রয়েছে সাধারণত কত দিন সময় লাগতে পারে এ
বিষয়গুলো চলে আসবে।
নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
আমরা অনেকেই নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চাই। তবে আমাদের একটি বিষয় সবার জানা রয়েছে যে একই নামের অসংখ্য ব্যক্তি আমাদের এই ছোট্ট বাংলাদেশের রয়েছে। নামের মিল থাকলেও মানুষের চেহারা অথবা ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মিল থাকে না।
তাছাড়া প্রতিটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর নাম্বার আলাদা হয়ে থাকে। তাই আপনাদের
সুবিধার্থে বলে দিতে চাই যে নাম দিয়ে কখনোই ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা সম্ভব
নয়। বিআরটিএ নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার কোন পদ্ধতি চালু
করেনি।
ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন
ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন? আমরা অনেকেই জানিনা। রাস্তায় বৈধভাবে গাড়ি চালানোর জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। ইতিমধ্যেই জানা হয়েছে যে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন? তবে আপনি যেহেতু ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চাচ্ছেন সেহেতু ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য কোন কোন ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হতে পারে অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়গুলো জেনে নিতে হবে।
বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির যুগে আপনি ঘরে বসে থেকেই কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন। তাছাড়া যেখানে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করেছেন সেই অফিসে গিয়েও সরাসরি চেক করতে পারবেন।
ঘরে বসে মোবাইল নাম্বারের সাহায্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হলে শুধু মোবাইল নাম্বার এবং রেফারেন্স নাম্বার থাকলে হবে। তাছাড়া অনলাইনের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার অথবা রেফারেন্স নাম্বার এর সাথে জন্ম তারিখ লাগবে।
এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক কিভাবে করতে হয়? এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম আলোচনা অর্থাৎ মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম উল্লেখ করার সময় জানতে পেরেছি।
এবং এসএমএস এর মাধ্যমে কিভাবে এটি চেক করতে হয়। মোবাইল নাম্বার এবং এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম একই রকম। আপনাদের সুবিধার্থে আরো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো।
এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হলে মোবাইল নাম্বার এর প্রয়োজন। প্রথমে আপনাকে আপনার মোবাইল থেকে মেসেজ অপশনে চলে যেতে হবে সেখান থেকে ইংরেজিতে বি এল স্পেস দিয়ে রেফারেন্স অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর লিখে ২৬৯৬৯ নাম্বারে পাঠিয়ে দিতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে? যদি একেবারে নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার উচিত এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া। কারণ অনেক সময় আমরা দালালের প্রতারণার শিকার হয়ে থাকে যার ফলে আমাদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য অধিক পরিমাণ টাকা দিতে হয়।
প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে আগে থেকেই ধারণা রাখতে হবে যে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসলে কত টাকা খরচ হয়?
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফিঃ
- এক ক্যাটাগরি ৩৪৫ টাকা সাধারণত এটি শুধুমাত্র মোটরসাইকেল অথবা হালকা মটর যানবাহনের জন্য প্রযোজ্য।
- দুই ক্যাটাগরি ৫১৮ টাকা মোটরসাইকেল সহ হালকা মোটরযান থেকে শুরু করে যেকোনো ধরনের মোটর যান বহনের জন্য
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স ফিঃ
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ১৬৮০ টাকা (পাঁচ বছরের নবায়ন ফিসহ)
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ২৫৪২ টাকা (১০ বছরের নবায়ন ফিসহ)
ড্রাইভিং লাইসেন্স হতে কত সময় লাগে
ড্রাইভিং লাইসেন্স হতে কত সময় লাগে? এই বিষয়টি সম্পর্কেও অনেকেই জানতে চাই। সাধারণত অনেক সময় আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কিন্তু দীর্ঘদিন সময় লেগে যায়। বিশেষ করে কোন দালাল দিয়ে যদি করানো হয় তাহলে এত সময় লাগে। কিন্তু আসলেই কি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এতদিন সময় লাগে? আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় এবং করতে চান তাহলে আগে থেকেই এ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ধারণায় রাখুন।
বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে। প্রথম অবস্থায় আমাদেরকে লার্নার লাইসেন্স নেওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে এবং এটি ৭-১০ দিনের মধ্যেই মঞ্জুর হয়ে যায়। এরপর আপনাকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিতে হবে এবং থিওরিটিকাল পরীক্ষা দেওয়ার মাঝে ১-২ মাস সময় পাবেন।
আপনি যদি পরীক্ষায় সফল হতে পারেন তাহলে স্থায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেতে অল্প আর কিছুদিন সময় লাগবে। মোটকথা আবেদন করার পরে ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেতে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে? বিষয়টিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে সাধারণত তাদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি পুনরায় নবায়ন করতে চান তাহলে বিআরটিএ দ্বারা নির্ধারিত অর্থ প্রদান করতে হবে।
সাধারণত এই বিষয় গুলোর না জানার কারণে অনেক সময় আমরা প্রতারণার শিকার হয়ে
থাকি। ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে? জেনে নেওয়া যাক।
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফিঃ
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স যাদের রয়েছে সাধারণত তাদের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে হলে নবায়ন ফি ১৫৬৫ টাকা।
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স যাদের রয়েছে সাধারণত তাদের মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে নবায়ন ফি ২৪২৭ টাকা।
- পেশাদার ও অপেশাদার উভয় ড্রাইভিং লাইসেন্স যাদের রয়েছে তাদের মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পার হয়ে গেলে প্রতি বছরের জন্য ২৩০ টাকা করে জরিমানা সহ নবায়ন ফি প্রদান করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয়
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কেমন হতে হবে? সাধারণত আমরা অনেকেই জানিনা বৈধভাবে গাড়ি চালানোর জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। অনেক সময় আমাদের নিজেদের ভুলের কারণে ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যেতে পারে অথবা চুরি হয়ে যেতে পারে। যদি এমনটা হয় তাহলে আসলে আমাদের করণীয় কেমন হওয়া উচিত?
১। যদি কোন রকম ভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যায় তাহলে আপনার প্রথম কাজ হবে আপনার নিকটতম থানায় গিয়ে একটি জিডি করা। সাধারণত আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বিরুদ্ধে কোন ধরনের মামলা আছে কিনা এই বিষয়ে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে।
২। আপনি যদি কোন অফিস থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করে থাকেন তাহলে সেই
অফিসে গিয়ে আবার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য
থানার জিডি কপি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং নির্দিষ্ট
পরিমাণে ফি জমা দিতে হবে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক কিভাবে করতে হয় সাধারণত এই বিষয়টি সম্পর্কে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকে নতুন গাড়ি চালাতে শিখে থাকেন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনার উচিত আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া। কারণ এই বিষয়গুলো জানা থাকলে প্রতারণা শিকার খুব কম হয়।
আশা করছি আমাদের আর্টিকেল থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এতক্ষন আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। 20791
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url