ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন 500 আয় করা যায়ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? এবং কিভাবে ব্লগিং করতে হয় সে সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে যারা ব্লগিং করার আগ্রহ প্রকাশ করে এবং ব্লগিং করে অর্থ উপার্জন করতে চাই তাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন জাগে।
বর্তমান সময়ে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করার গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং। তবে আমরা অনেকেই জানিনা যে কিভাবে এটি করতে হয় এবং ব্লগিং করে আসলে কত টাকা আয় করা যায়। এই সব মনে জাগা প্রশ্ন বা ধারণা সম্পর্কে আমরা নিম্নে বিস্তারিত জানবো-
পেজ সূচিপত্রঃ ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
- ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
- ব্লগিং কাকে বলে
- ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
- কিভাবে ব্লগিং করতে হয়
- ব্লগিং হতে আয় কিসের উপর নির্ভর করে
- ব্লগিং থেকে কিভাবে উপার্জন করবেন
- ব্লগিংয়ের মূল চালিকা শক্তি কি
- ব্লগিং করতে হলে কি কি করতে হবে
- ওয়েবসাইটে ভিজিটের বাড়ানোর উপায়
- আমাদের শেষ কথা
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? যারা প্রথম ব্লগিং শুরু করছে সাধারণত তাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন আসে। কারণ আমরা সবাই ব্লগিং করে অর্থ উপার্জন করতে চাই। ব্লগিং করে আপনি কত টাকা উপার্জন করতে পারবেন সাধারণত এ বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করে।
তাছাড়া আপনি কোন ধরনের বিষয় নিয়ে কাজ করছেন সেটিও আপনার ইনকামের উপর প্রভাব ফেলবে। অনেকেই আছে ব্লগিং করে মাসে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করে আবার অনেকে আছে কিছুই করতে পারে না।
আপনি যদি বাংলা ব্লগিং করে থাকেন তাহলে শুরুতে ১০০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশি টাকায় বর্তমানে ১২ থেকে ২২ হাজার টাকা। যদি ইংরেজি ব্লগিং নিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে ইনকাম কিছুটা বেশি হবে।
তবে বাংলা ব্লগিং নিয়ে অনেকেই ১০০০ থেকে ২০০০ ডলার ইনকাম করতে পারে। এ ক্ষেত্রে
ধৈর্য ধারণ করে চাহিদা সম্পন্ন বিষয়গুলো নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করতে হবে। তাই
আপনার কাজ হতে হবে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করা।
ব্লগিং কাকে বলে
ব্লগিং কাকে বলে? যারা এই বিষয়টি শুরু করতে চায় সাধারণত তাদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। যারা অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে ধারণা রাখে সাধারণত তাদের যে সকল কাজের প্রতি আগ্রহ থাকে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ব্লগিং।
কারণ এই ব্লগিং করে ঘরে বসে থেকেই মাসে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয়। আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান কিন্তু এই বিষয়ে কোন ধারণা না রাখেন তাহলে আপনার উচিত ব্লগিং সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিয়ে নেওয়া।
বর্তমান সময়ে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে ব্লগিং বলতে বুঝানো হয়েছে ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে লেখালেখি করা। যারা এই ব্লকিং এর জন্য লেখালেখি করে সাধারণত তাদেরকে ব্লগার বলা হয়ে থাকে। একজন ব্লগারের ব্লগ লেখার যে প্রক্রিয়া সাধারণত তাকে একত্রিত ভাবে ব্লগিং বলা হয়ে থাকে।
ব্লগিং বর্তমান সময়ে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় পেশা। যারা এই বিষয়ে লেখালেখি করে সাধারণত তারা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
ইংরেজি ব্লগিং থেকে আপনি মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বাংলা ব্লগিং থেকে ইনকাম করা যায় না বিষয়টি কিন্তু এরকম নয়। যে সকল চাহিদা সম্পন্ন বিষয় রয়েছে যদি এগুলো নিয়ে কাজ করা যায়।
তাহলে অবশ্যই বাংলা ব্লগিং থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। অনেক বড়
বড় ওয়েবসাইট রয়েছে যারা বাংলা ব্লগিং করে মাসে ১০০০ থেকে দুই হাজার ডলার ইনকাম
করে।
কিভাবে ব্লগিং করতে হয়
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? এ বিষয়টি ইতিমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখন বিষয় হচ্ছে যে কিভাবে ব্লগিং করতে হয়? আপনি যদি ব্লগিং করে অর্থ উপার্জন করার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে।
যদি এ বিষয়গুলো অনুসরণ করতে না পারেন তাহলে কখনোই ব্লগিং করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না। তাহলে চলুন কিভাবে ব্লগিং শুরু করতে হবে? বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কোন বিষয়ের উপর ব্লগ লিখবেন তা নির্ধারণ করতে হবে -- ব্লগের ইনকাম
অনেকটাই নির্ভর করে যে আমরা কোন বিষয় এর উপরে ব্লগ লিখছি। বিশেষ করে যে সকল
বিষয়ে মানুষের চাহিদা বেশি সাধারণত এই বিষয়ে যদি নিয়মিত ব্লগ লেখা যায় তাহলে
এখান থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তাই শুরু করার আগে অবশ্যই কোন
বিষয় নিয়ে কাজ করবেন সে বিষয়টি নির্ধারণ করুন।
ওয়েবসাইট তৈরি করুন-- উপরের বিষয়গুলো নির্ধারণ করার পরে আপনার কাজ
হল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা। কারণ ব্লগিং এর জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো
ওয়েবসাইট। যদি ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে আপনি কখনোই ব্লগিং করতে পারবেন না।
ব্লগিং হতে আয় কিসের উপর নির্ভর করে
ব্লগিং হতে আয় কিসের উপর নির্ভর করে? কমবেশি সবার এ বিষয় গুলো জানা আছে। বিশেষ করে আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে যে বিষয়গুলো জানতে হবে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আমরা ব্লগিং করে ইনকাম করবো এই ইনকামটি কিসের উপর নির্ভর করে?
সাধারণত একটি ওয়েবসাইট এর জন্য বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করাকেই ব্লগিং বলা হয়ে থাকে। ব্লগিং থেকে আয় করার বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করে এডসেন্স এর উপর।
ভিজিটরঃ আপনার ব্লগিংয়ের আয় কত হবে সাধারণত এ বিষয়টি নির্ভর করে আপনার ভিজিটর এর উপর। ওয়েবসাইটের ভিজিটর যত বেশি হবে সাধারণত আপনার ইনকাম এর পরিমাণ তত বৃদ্ধি পাবে। তা কিভাবে ভিজিটের সংখ্যা বাড়ানো যায় সাধারণত এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
সিপিসিঃ CPC হচ্ছে ক্লিক প্রতি ব্যয় যেটা বিজ্ঞাপনদাতারা গুগলকে পরিশোধ করে। সাধারণত আপনার যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখছেন সেই বিষয়ে এবার ট্রফি কে বিজ্ঞাপন ভ্যালু কেমন। এই টপিকের উপরে কি পরিমাণে বিজ্ঞাপন দাতা রয়েছে তার ওপর CPC Rate নির্ভর করে।
সিটিআরঃ ভিজিটরের পরিমাণ অনুপাতে ক্লিকের পরিমান কত হয়েছে সাধারণত CTR বলা হয়। আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে ক্লিকের পরিমাণ যত বেশি হবে সাধারণত আপনার আয়ের পরিমাণ তত বেশি হবে।
স্পন্সরশিপঃ আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইট যদি জনপ্রিয় হয়ে যায় এবং ভিজিটের সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে যায় তাহলে আপনি এখানে স্পন্সর দিতে পারবেন। যেমন কোন বিষয়কে প্রমোট করে সাধারণত সেখান থেকে কিছু পরিমাণে অর্থ নেওয়া।
ব্লগিং থেকে কিভাবে উপার্জন করবেন
ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে আপনার কাজ হবে নিয়মিত সে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের বিষয় পাবলিশ করা। বিশেষ করে আপনি যে বিষয় নিয়ে কাজ করবেন সেই বিষয়গুলোর উপর আর্টিকেল লিখে নিয়মিত পাবলিশ করতে হবে।
যদি আপনার ভিজিটর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনাকে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন
করতে হবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে যাবে এবং যত বেশি
ভিজিটর হবে আপনার ইনকাম তত বাড়তে থাকবে।
ব্লগিংয়ের মূল চালিকা শক্তি কি
ব্লগিংয়ের মূল চালিকা শক্তি কি? আমরা যারা ব্লগিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের প্রত্যেকের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জেনে রাখা উচিত। আপনি যদি ব্লগিং করে সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
তবে ব্লগিং করে সফলতা পাওয়ার মূল চালিকাশক্তি হলো কনটেন্ট। কারণ ভালো মানের এবং আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু পাঠকের মনোযোগ বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সাধারণত এর ফলে পাঠক নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে।
যেহেতু আপনি ব্লগিং করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন সেহেতু কোন ধরনের কনটেন্ট গুলো নিয়ে কাজ করবেন এ বিষয়টি আগে নির্ধারণ করে রাখুন। বিশেষ করে যে সকল কনটেন্ট এর প্রতি মানুষের চাহিদা বেশি সেই কনটেন্ট গুলো নিয়ে কাজ করুন।
তাছাড়া আপনার কনটেন্টের বিভিন্ন ধরনের বিষয় যুক্ত করার চেষ্টা করুন এবং বর্তমান সময়ের যে সকল আপডেট রয়েছে সেগুলো দেওয়ার চেষ্টা করুন। কারণ আপনার কনটেন্ট সুন্দর হলে আপনার ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে।
ব্লগিং করতে হলে কি কি করতে হবে
ব্লগিং করতে হলে কি কি করতে হবে? সে সম্পর্কে এই অংশে বিস্তারিত বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে আপনারা উপরে জেনেছেন যে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়। তাই ব্লগিং করতে হলে আমাদেরকে কোন বিষয়গুলো অনুসরণ করতে হবে সাধারণত আমরা অনেকেই জানিনা।
বিশেষ করে আপনি যদি ব্লগিং করে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় এর উপর লক্ষ্য রাখতে হবে।
আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করাঃ আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি যে একটি
ব্লগিং এর মূল চালিকাশক্তি হলো তার কনটেন্ট। যে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট যত বেশি
সুন্দর হবে সাধারণত তার ভিজিট সংখ্যা তত বেশি হবে। তাই কিভাবে কনটেন্ট সুন্দর এবং
আকর্ষণীয় করা যায় এই বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।
নিয়মিত আপডেট দিতে হবেঃ আপনার ওয়েবসাইটে যে সকল বিষয়ে কনটেন্ট
লিখেছেন সাধারণত এগুলো যদি পরিবর্তনশীল হয় তাহলে সেই আর্টিকেলের মধ্যে নিয়মিত
আপডেট করতে হবে। কারণ পাঠক যদি আপডেট করা বিষয়গুলো জানতে পারে তাহলে সে আপনার
ওয়েবসাইটের মধ্যে বারবার আসার চেষ্টা করবে।
পাঠকের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে হবেঃ আপনি যদি ব্লগিং করে সফলতা অর্জন
করতে চান তাহলে যে কাজগুলো করতে হবে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পাঠকের সাথে সংযোগ
স্থাপন করা। সাধারণত পাঠক কোন ধরনের বিষয়গুলো জানতে চাচ্ছে সে বিষয়গুলো নিয়ে
আর্টিকেল লিখা এবং পাঠকের প্রশ্নের উত্তর গুলো সঠিকভাবে দেওয়া।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করতে হবেঃ আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে সাধারণত আপনি এখানে ব্লগিং করেন এই বিষয়টি অবশ্যই আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় যে সকল গ্রুপ রয়েছে সেখানে প্রচার করতে হবে। এতে করে আপনার পাঠকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
ওয়েবসাইটে ভিজিটের বাড়ানোর উপায়
ওয়েবসাইটে ভিজিটের বাড়ানোর উপায় ব্লগাররা জানতে চাই। বিশেষ করে যারা নতুন ব্লগিং শুরু করেছে সাধারণত তাদের জানার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি। কারণ আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি যে আমাদের ওয়েবসাইটে যত বেশি জনসংখ্যা থাকবে সাধারণত আমাদের ইনকাম তত বেশি হবে।
তাই ভিজিটর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য আমাদেরকে বেশ কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে। না হলে আপনি কখনোই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটের সংখ্যা বাড়াতে পারবেন না।
- ওয়েবসাইটে ভিডিও সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হলে অবশ্যই নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। যত বেশি আর্টিকেল পাবলিশ করব সাধারণত আমাদের ভিজিটরের সংখ্যা ততই বৃদ্ধি পাবে।
- এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে। আমরা যদি আমাদের আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে অবস্থান করাতে চাই তাহলে আর্টিকেল লেখার সময় এই বিষয়টি অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।
- যে সকল বিষয় মানুষের চাহিদা রয়েছে এবং যে বিষয়গুলো মানুষ বেশি জানতে চায় সাধারণত সেই বিষয়গুলো লিখতে হবে। তাছাড়া যে সকল বিষয় পরিবর্তনশীল সেগুলো নিয়মিত আপডেট করতে হবে।
- আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার পরে অবশ্যই সেটিকে মার্কেটিং করতে হবে। যে সকল সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সাধারণত এগুলোতে আমাদের আর্টিকেল শেয়ার করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করে ব্লগিং নিয়ে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিল প্রায় সবগুলোই আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি ব্লগিং করতে চান তাহলে আপনার উচিত আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া। কারণ এই বিষয় গুলো না জেনে যদি কাজ শুরু করা যায় তাহলে অনেক সময় সফলতা পাওয়া সম্ভব হয় না।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url