ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় ও তার উপায়
ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় এবং ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ কি সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এবং তাছাড়াও আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যেমে আপনারা ক্যালসিয়াম এর অভাব কিভাবে পূরণ করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
পেজ সূচিঃ ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
- ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
- ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির উপায় কি কি
- ক্যালসিয়াম যুক্ত সবজি কি কি
- ক্যালসিয়াম ডি যুক্ত খাবার কি কি
- আয়রন ও ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কি কি
- কোন সবজিতে দুধের চেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম থাকে
- ক্যালসিয়াম যুক্ত ফল কি কি
- একজন মানুষের প্রতিদিন কত গ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন
- ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ কি কি
- উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের তালিকা
- শেষ কথাঃ ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
- ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় এ সম্পর্কে একজন মানুষের জানা দরকার। একজন মানুষের ক্যালসিয়াম জনিত রোগ হলে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কম থাকে। হাইপোক্যালসেমিয়া নামে ও পরিচিত রয়েছে, এবং অস্টিওপোরোসিস, দাঁতের পরিবর্তন, মস্তিষকের সমস্যা তাছাড়াও ছানি পড়া মতো সমস্যার কারন হতে পারে।
- এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে ত্বক শুষ্ক, নখের সমস্যা, ত্বকের চুলকানি, একজিমা এবং সোরিয়াসিসের মতো সমস্যা হতে পারে। এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলেই পেশীতে ব্যথা অনুভব, ক্রাম্প ও খিঁচুনি হতে পারে। তাছাড়াও হাঁটাহাটি করার সময় ব্যথা অনুভব হবে।
ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির উপায় কি কি
- ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির উপায় কি কি এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় বা হতে পারে সে দিকে খেয়াল রেখে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খেতে হবে। একজন মানুষের শরীরের যতটা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন সেইটা কিন্তু একজন মানুষের শরীর প্রস্তুত করতে পারেনা।
- এ জন্য প্রতিটা মানুষ কে বিভিন্ন ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের যোগানের প্রয়োজন হয় থাকে। এবং মনে রাখবেন ক্যালসিয়ামের সর্বোওম উৎস কিন্তু খাবার। খাবার থেকেই কিন্তু একজন মানুষের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরন করে থাকে।
- এবং ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির জন্য আমাদের যেসব খাবার খাওয়া প্রয়োজন তা হচ্ছে, দুধ, সবুজ-শাকসবজি, ব্রকলি, বাদাম, বীজ, পনির, মাছের নরম কাঁটা, সয়াবিন, শিম ইত্যাদি থেকে আমরা প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পেয়ে থাকি। এবং ১ কাপ দুধে প্রায় ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
ক্যালসিয়াম যুক্ত সবজি কি কি
- ক্যালসিয়াম যুক্ত সবজি কি কি তা হচ্ছে, সবুজ শাক-সবজি যেমন অ্যামারাহ্ন, সরিষার শাক, বীট শাক, পালংশাক, মটরশুটি ইত্যাদি যা ক্যালসিয়াম খাবারের মধ্যে ধরা হয়ে থাকে। এবং আগুলোর ভিতরে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ফোলেট যা একজন মানুষের ভিটামিনের এবং আয়রনের অভাব ও পূরন করে থাকে।
- তছাড়াও এগুলোতে ফাইবার ও প্রচুর পরিমান রয়েছে। এবং সবুজ শাক-সবজির মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমান ক্যালসিয়াম রয়েছে, গাড় সবুজ শাকে। এবং রান্না করা কলার্ড সবুজ শাকে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম রয়েছে এবং ১ চাপে ২৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে থাকে।
- তাই ক্যালসিয়াম যুক্ত সবজি খাওয়ার মাধ্যেমে আপনারা ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় সে রোগ দূর করতে ক্যালসিয়াম যুক্ত সবজি খুব কার্যকারী।
ক্যালসিয়াম ডি যুক্ত খাবার কি কি
ক্যালসিয়াম ডি যুক্ত খাবার কি কি? ক্যালসিয়াম ডি যুক্ত খাবারের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য খাবার হচ্ছে যেমন, দুধ, ডিম, কিশমিশ, ডাল, দই, পনির, সাদা তিল, বাদাম, শুঁটকির ইত্যাদি যা থেকে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যখন আপনি ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাবেন তখন মনে রাখবেন চকলেট, কার্বোনেট যুক্ত খাবার ক্যালসিয়াম শোষনে বাধা সৃষ্টি করে থাকে।
আয়রন ও ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কি কি
- আয়রন ও ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কি কি যেমন, শাক-সবজি, চিয়া বীজ, তিলের বীজ, বাদাম, বীজ ইত্যাদিতে প্রচুর আয়রন এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে।
- শাক-সবজি তে প্রচুর আয়রন রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে, পালং শাক, কলা এবং এগুলো রান্না করে বা বিভিন্ন সালাতের সাথে খাওয়া যেতে পারে।
- দুগ্ধজাত খাবার যেমন দুধ, দই এবং পনির এগুলো ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস যা থেকে একজন মানুষ ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরন করে থাকে। এবং ফোর্টিফাইড দুগ্ধজাত খাবারে প্রচুর পরিমান আয়রন রয়েছে।
- ছোলা, মটরশুটি, লেগুম, মশুর ডাল ইত্যাদি খাবারের আয়রন রয়েছে। স্যুপ, স্টূ এবং সালাতের সাথে এগুলো খাওয়া যেতে পারে।
- টোফু ও সয়া এডামেম হল ক্যালসিয়ামের উৎস কিন্তু কিছু পরিমান আয়রন সরবরাহ করে থাকে। সামুদ্রিক মাছে টিনজাত সার্ডিন হাড় সহ সালমন ও ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি আয়রনের সহায়তা করে থাকে। সামুদ্রিক মাছ খাবার সময় স্থায়িত্ব পারদের মাত্রা অত্যন্ত কার্যকারী।
কোন সবজিতে দুধের চেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম থাকে
- কোন সবজিতে দুধের চেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম থাকে? একজন মানুষের হাড়কে শক্তিশালি রাখার জন্য ক্যালসিয়ামের কতটা দরকার তা আমরা সবাই জানি। এবং ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস কিন্তু দুধ, একজন মানুষ ১ গ্লাস দুধ থেকে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পেয়ে থাকে। এবং একজন মানুষের দৈনিক ২৫ শতাংশ ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে থাকে দুধ।
- কিন্তু দুধই ক্যালসিয়ামের একমাত্র উৎস নয় কিছু কিছু খাবার আছে যা দুধের তুলনাই অনেক বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
- সজনে পাতায় প্রচুর ক্যালসিয়াম রয়েছে যা দুধের ৪ গুন বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম ছাড়াও যেমন পটাশিয়াম, ভিটামিন এ , ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম যা একজন মানুষের শরীরের জন্য পুষ্টি কর উপাদান। আপনি সজনে পাতা গুঁড়া কিংবা শাক হিসেবে ও খেতে পারেন।
- ছোলাতে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম থাকে ৪২০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম মাত্র ২ কাপ ছোলায় থাকে। তাই আপনি ছোলা সেদ্ধ করে বা বিভিন্ন শাক-সবজির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
- রাগিতে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে মাত্র ১০০ গ্রাম রাগিতে প্রায় ৩৪৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে এবং রাগি একটি ভালো উৎস ক্যালসিয়ামের জন্য।
ক্যালসিয়াম যুক্ত ফল কি কি
ক্যালসিয়াম যুক্ত ফলের মধ্যে সচেয়ে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে তার মধ্যে কিছু কিছু ফলের নাম নিম্নে দেওয়া হল-
- কিউই
- পেঁপে
- কমলালেবু
- এপ্রিকেট
- আনারস
- স্টবেরি
এগুলর মধ্যে সচেয়ে কমলালেবুত বেশি পরিমান ক্যালসিয়াম রয়েছে। ১০০ গ্রাম কমলাতে ৪৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এবং কিউই নামে ফলে ১৭৭ গ্রাম তে ৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এগুলো হচ্ছে প্রচুর ক্যালসিয়াম যুক্ত ফল যা ক্যালসিয়ামের অভাব এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় বা হতে পারে সেখান থেকে রক্ষা পেতে এই ফল গুলো খুব কার্যকারী। আপনারা এই সব ফল খেতে পারেন তাহলে ক্যালসিয়াম জনিত রোগ থাকলে তা দূর করবে।
একজন মানুষের প্রতিদিন কত গ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন
- একজন মানুষের প্রতিদিন কত গ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন, একজন মানুষ তার স্বাস্থ্যে ঠিক রাখতে কিন্তু ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়ে এবং ক্যালসিয়াম ঘাটতির জন্য বিভিন্ন সমস্যা হয় থাকে। এবং সে জন্য চিকিৎসকরা বলেছেন একজন প্রাপ্ত বয়স্ক নারী ও পুরুষ তাদের প্রতিদিন ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৬০০ ইউনিট ভিটামিন ডি প্রয়োজন হয়ে থাকে।
- তবে চিকিৎসকেরা ভালো মনে করেন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম একজন প্রাপ্ত বয়স্ক নারী ও পুরুষের প্রতিদিন প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ কি কি
ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ কি কি এবং ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষন বুঝার উপায় হচ্ছে আপনার স্মরণশক্তির সমস্যা হতে পারে, অস্থিরতা, অসংলগ্ন কথাবার্তা, হতাশা, অন্ন্য রকম আচারন, পেশিতে সমস্যা, অতিরিক্ত ক্লান্তি, হালকা মাথা ব্যথা, মাথা ঘুরা, নখ ও ত্বকের সমস্যা, ত্বকের চুলকানি, মিতিভ্রম ইত্যাদি এরকম হলে বুঝবেন আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতির সমস্যা হয়েছে।
আবার অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামে অভাবে একজন মানুষের খিঁচুনি পর্যন্ত হতে পারে।
এবং কোন মানুষের হৃৎস্পন্দন এলোমেলো হতে পারে। এবং কোন মানুষের তীব্র মাত্রার ক্যালসিয়ামের যখন অভাব হবে তখন তাকে বলে টিটেনি এ সময় একজন মানুষের হাত পা কুঁকড়ে আঙ্গল বেঁকে যায়। এবং ঠোঁট মুখে ঝি ঝি হওয়া শুরু করে।
উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের তালিকা
উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবারের তালিকা হচ্ছে, একজন মানুষের দাঁত, শক্তিশালি হাড়, পেশীর, স্নায়ু সংক্রমণ তারপর রক্তের জমাট বাঁধার ইত্যাদির জন্য প্রতিটা মানুষের ক্যালসিয়াম খুব কার্যকারী। এ জন্য একজন মানুষকে অবশ্যই ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
কারন উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার একজন মানুষের ক্যালসিয়ামের অভাব বা ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় বা হতে পারে সে রোগ দূর করতে সাহায্য করে।
উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার যেমন দুগ্ধ জাত দ্রব্য তার মধ্যে রয়েছে দুধ, পনির, দই, এবং দুধের বিকল্প হিসেবে বাদাম, বীজ, ব্রকলি এ রকম বিভিন্ন খাবার পাওয়া যায়। তাই ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ দেখা দিলে উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার গুলো খাবো।
- প্রতি ১০০ গ্রামে ক্যালসিয়াম রয়েছে-
- কিউই- ৩৪ মিলিগ্রাম
- কাজুবাদাম- ৩৭ মিলিগ্রাম
- ব্রকলি- ৪৭ মিলিগ্রাম
- কমলালেবু- ৪০ মিলিগ্রাম
- ডিম- ৫০ মিলিগ্রাম
- চিংড়ি মাছ- ৪৭ মিলিগ্রাম
- কুমড়ো বীজ- ৫৫ মিলিগ্রাম
- মিষ্টি আলু- ৭৮ মিলিগ্রাম
- সূর্যমুখী বীজ- ৭৮ মিলিগ্রাম
- দুগ্ধজাত পণ্য- ৮২ মিলিগ্রাম
- চিনাবাদাম- ৯২ মিলিগ্রাম
- ঢেঁড়শ- ৮২ মিলিগ্রাম
- পালংশাক- ৯৯ মিলিগ্রাম
- আখরোট- ৯৮ মিলিগ্রাম
- চিনা বাঁধাকপি- ১০৫ মিলিগ্রাম
- পেস্তাবাদাম- ১০৫ মিলিগ্রাম
- ছোলা- ১০৫ মিলিগ্রাম
- দই- ১১০ মিলিগ্রাম
- হেজেলনাট- ১১৪ মিলিগ্রাম
- ভ্যানিলা আইস্ক্রিম- ১২৮ মিলিগ্রাম
- দুধ- ১২৫ মিলিগ্রাম
- রাজমা- ১৪৩ মিলিগ্রাম
- মুখডাল- ১৩২ মিলিগ্রাম
- তুলসি বীজ- ১৭৭ মিলিগ্রাম
- ডুমুর- ১৬২ মিলিগ্রাম
- তিসি বীজ- ২৫৫ মিলিগ্রাম
- পাতাকপি- ২৫০ মিলিগ্রাম
- কাঠবাদাম- ২৬০ মিলিগ্রাম
- সয়াবিন বীজ- ২৭৭ মিলিগ্রাম
- সার্ডিন মাছ- ৩৮২ মিলিগ্রাম
- চিয়া বীজ- ৬৩১ মিলিগ্রাম
- পনির- ৭২১ মিলিগ্রাম
- পোস্ত বীজ- ১৪৩৮ মিলিগ্রাম
শেষ কথাঃ ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় এবং ক্যালসিয়ামের লক্ষন কি তার সাথে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কোন গুলা যাবতীয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনেছেন। এবং আপনি যদি একজন স্বাস্থ্যে সচেতন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে নিয়ম অনুযায়ী ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাবেন।
এবং আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যেমে আপনি যদি একটু উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনাদের পরিচিতদের শেয়ার করবেন।
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url