৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত
৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় এবং ডায়াবেটিসের সাধারন কিছু লক্ষন
সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ডায়াবেটিসের যাবতীয়
সম্পর্কে আপনি যদি জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে নিচের সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন।
এবং শুধু তাই নয়, একজন মানুষের ডায়াবেটিস কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কোন কোন উপায়ে
নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি
আশা করি সময় নিয়ে আর্টিকেল টি পড়বেন।
পেজ সূচিঃ ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
- ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
- ডায়াবেটিসের সাধারন কিছু লক্ষন
- ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
- ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
- ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন ৩ ওষুধ
- খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
- ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
- ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা
- ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার
- ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার
- শেষ কথাঃ ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
- ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এর ক্ষেত্রে যারা দীর্ঘ দিন ধরে ওষুধ এবং ইনসুলিন নিয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেনা তাদের কে কিভাবে ওষুধ ছাড়ায় ৭২ ঘন্টার মধ্যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে সম্পর্কে হলিস্টিক হেলথ কেয়ার সেন্টার পরামর্শ দিয়েছেন।
- আর মানুষ অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের ফলে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া এবং জনস্বাস্থ্যের মারাক্তক হুমকির মুখে পড়ছে। তাই হলিস্টিক হেলথ কেয়ার কিভাবে একজন মানুষ ৭২ ঘন্টার মধ্যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনবে সে সম্পর্কে বলেছেল এবং একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল শিখিয়ে দেওয়ার ফলে তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করতে ও পেরেছেন।
- তারা বলেছেন যে একজন মানুষ ব্যায়াম এবং খাদ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যেমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। একজন মানুষ যদি নিয়মিত ব্যায়াম করে এবং পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য গ্রহন করে তাহলে সেই ব্যক্তি ডায়াবেটিস রোগের হাত থেকে রক্ষা পাবে।
- এক প্রতিবেদনে একজন জানান তার প্রতিদিন ১০০ ইউনিট ইনসুলিন প্রয়োজন হত। কিন্তু হলিস্টিক হেলথ কেয়ারের পরামর্শ নিয়ে এখন ইনসুলিন ছাড়াই সুস্থ্য আছেন।
ডায়াবেটিসের সাধারন কিছু লক্ষন
ডায়াবেটিসের সাধারন কিছু লক্ষন এর মধ্যে রয়েছে যেমন, অতিরিক্ত বা ঘন ঘন প্রস্রাব
হওয়ার প্রবনতা, ক্লান্তি ভাব হওয়া, অতিরিক্ত তেষ্টা পাওয়া, ওজন কমে যাওয়া, ক্ষত
স্থান শুকাতে অতিরিক্ত সময় লাগা, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়া ইত্যাদি।
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায় ও রয়েছে এবং তার সাথে একজন মানুষের ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রন রাখা খুব জরুরি তাছাড়া তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত সমস্যায় পড়তে পারে।
কিডনি, লিভার, চোখ এরকম বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভোগতে পারে। ডায়াবেটিস নিরাময়ে
কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে-
নিয়মিত ব্যায়ামঃ একজন মানুষ যদি নিয়মিত ব্যায়াম করে তাহলে তার ওজন ঠিক
থাকে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের কোষ ইনসুলিন হরমন ভালো ভাবে কাজ
করে থাকে। এবং একজন মানুষ যদি নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে পারে সপ্তাহে ৫ দিন
করে তাহলে তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আসবে। নিয়ম করে যদি ৫ দিনের বেশি হাঁটা, দৌড়,
সাইকাল চালানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি করতে পারে তাহলে খুব ভালো ফল আশা করা যায়।
কার্বোহাইড্রেটঃ একজন মানুষের কার্বোহাইড্রেট কমানো খুব জরুরি। খাবারের
একটা বড় অংশ হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট। কার্ব কিন্তু সুগারে পরিনিত হয়ে থাকে এবং
কার্ব ক্ষতিকর কিছু নয় সেখান থেকে একজন মানুষের শক্তি যোগায়। কিন্তু যাদের
ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জন্য অতিরিক্ত কার্ব খাবার ভালো না। তাদের কে পরামর্শ
অনুযায়ী লো কার্ব ডায়েট খাদ্য গ্রহন করার কথা বলা হয়েছে। এবং পুরুষের ৩৫ গ্রাম,
মহিলার ২৫ গ্রাম কার্ব প্রয়োজন হয়।
ফাইবারঃ যে গুলো ফাইবার যুক্ত খাবার শরীরের আস্তে আস্তে গ্রহন করে থাকে
এবং এতে করে ব্লাড সুগার একবারে বাড়ার সুযোগ থাকেনা। ফলে যারা ডায়াবেটিস রোগী আছে
তারা ফাইবার যুক্ত খাবার গ্রহন করতে পারেন তাহলে ভালো ফল দিবে। এবং ফাইবার যুক্ত
খাবারের মধ্যে আপনি রাখতে পারেন শাকসবজি, ফল, ডাল, শসা ইত্যাদি।
পর্যাপ্ত পরিমানে পানিপানঃ পরিমান অনুযায়ী পানিপান করা ডায়াবেটিস রোগীদের
জন্য প্রয়োজন। বেশি পরিমানে পানিপান করলে কিডনি ভালো থাকে এবং শরীরের যদি কোন
অতিরিক্ত সুগার থাকে তাহলে অল্পতেই তা ফ্লাস করে দেহ থেকে বাহির করতে সাহায্য
করে। পানিতে কোন ক্যালরি থাকেনা এ জন্য ওজন বাড়ার ভয় থাকেনা। এবং আপনি
উপরের বর্ণিত ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এই পরামর্শ ও নিতে পারেন।
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
- ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায় তা হচ্ছে ওষুধ ছাড়া আমরা বিভিন্ন উপায়ে ডায়াবেটিস কমাতে পারি, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ফল, শস্য, চর্বিহীন মাংস, এবং চর্বিযুক্ত মাছ ও স্বাস্থ্যে কর চর্বি খাওয়া উচিত। এবং যে গুলো প্রক্রিয়াজাত খাবার রয়েছে মিষ্টি পানীয় ও উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার আছে সে গুলোকে এড়িয়ে চলতে হবে। আমরা যদি খাবারের পরিমান ঠিক রাখতে পারি তাহলে র*ক্তের শর্করা মাত্রা সেইটা নিয়ন্ত্রণের খুব বড় ভুমিকা রাখবে।
- এবং ভিটানিন সি গ্রহনের মাধ্যেমে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন। তারপর ডিম, ডুমুর, মটরশুঁটি, চিয়াসিড, টকদই ইত্যাদি নিয়ম মেনে পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন ৩ ওষুধ
- ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন ৩ ওষুধ হচ্ছে, ওমারি, ইমোগ্লি ও গ্লিফো এবং এই তিন রকমের ওষুধ পাওয়া যাবে ৬টি উপায়ে।
- এবং যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ওমারি। ওমারি দেশের প্রথম ডায়াবেটিস নিরাময় কারী ওষুধ যা সপ্তাহে একবার গ্রহন করলেই হবে।
- যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগী তাদের বেশির ভাগ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই এ জন্য ইমোগ্লি তাদের জন্ন ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন ওষুধ।
- ডায়াবেটিস নিরাময়ে অন্যতম কার্যকারী এই তিনটি ওষুধ। ইনসুলিন ও মাইটোকন্ড্রিয়াল বাড়াতে সাহায্য করে থাকে এই তিনটি ওষুধ। ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা রয়েছে সেই দিকে খেয়াল রেখে ওষুধ গ্রহন করতে হবে।
খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হচ্ছে খালি পেটে শজনে পাতার বিভিন্ন
প্রক্রিয়ার মাধ্যেমে ডায়াবেটিস নিরাময় করে সম্ভব। কাঁচা শজনে পাতার রস করে এবং
পাতার গুড়া চায়ের সাথে মিশিয়ে, ডাল, শাক, সালাদ হিসেবে বিভিন্ন উপায়ে আমরা পান
করতে পারি। খলি পেটে খাওয়ার ২ ঘন্টা পরে র*ক্তের যেই শর্করা তার পরিমান ঠিক রাখতে
সাহায্য করে।
এবং ইনসুলিন ব্যবহার করে এরকম রয়েছে তাদের ইনসুলিন পরিমান কমাতে সাহায্য করে
থাকে। আপনি উপরের বর্ণিত ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এইটা ও করে দেখতে
পারেন।
ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়? কোন ব্যক্তির যদি মোল/লি এর বেশি পরিমান পাওয়া
যায় তাহলে তার ডায়াবেটিস আছে বলে বিবেচনা করা হয়। এবং এই মাত্রায় গ্লকোজ পরিমান
ঠিক থাকলে ও কোন ডায়াবেটিস রোগীকে ইনসুলিন গ্রহনের প্রয়োজন মনে হয় না।
কিন্তু যখন একজন ডায়াবেটিস রোগীর মাত্রা ১৬ দশমিক ৭মিলি. মোল/লি এর উপরে চলে আসে
তখন একজন ডায়াবেটিস রোগীর কৃত্রিম ভাবে ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এবং তা ছাড়াও
কিভাবে ঔষধ ও ইনসুলিন ছাড়া ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে সম্পর্কে
হলিস্টিক হেলথ সেন্টার এই পরামর্শ দিয়েছেন সেখান থেকে আপনারা পরামর্শ নিতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা
ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা হচ্ছে, যেসব মানুষ ডায়াবেটিস রোগে
আক্রান্ত তাদের খাদ্য তালিকায় অনেক কিছু বাদ দিতে হয় এবং ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী খাদ্য গ্রহন করতে হয়।
যেমনঃ মাখন, ঘি, এবং সব ধরনের মিষ্টিযুক্ত খাবার হতে পারে যেমন চিনি, মধু, গুড়,
কেক, ফলের রস, নরম পানীয়, অ্যালকহল, স্বাস্থ্যকর পানীয়, তেলে ভাজা, কচুরি, চপ,
চর্বিযুক্ত মাংস, ডালডা, কাঁচা লবন, ফাস্টফুট, কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি খাদ্য
তালিকা থেকে ডায়াবেটিস রোগীদের ত্যাগ করতে হয়।
এবং একজন ডায়াবেটিস রোগী এসব কিছু খাদ্য ত্যাগ করে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
নিয়ম মাফিক খাদ্য গ্রহন করতে পারে তাহলে একজন মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল
বয়ে আনবে।
ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার
- ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার নিয়ম মাফিক হওয়া উচিত। কারন একজন ডায়াবেটিস রোগীর তার সারাদিনের খাবারের ধরন হবে সুষম যুক্ত খাবার। শর্করা থেকে ক্যালরি আসবে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ, আমিষ বা প্রোটিন থেকে আসবে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ, ফ্যাট থেকে বাকিটা।
- একজন মানুষের সারাদিন যে ক্যালরি প্রয়োজন হয় তার ৩০ শতাংশ সকালের নাস্তা থেকে, দুপুর ২০ থেকে ৩০ শতাংশ, এবং রাতের খাবার থেকে ২০ শতাংশ গ্রহন করতে হবে।
- একজন স্বাভাবিক মানুষ,মধ্যবয়সী, এবং পরিশ্রমী ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর তার সারাদিনের ১৮০০ থেকে ২০০০ ক্যালরি প্রয়োজন হয়ে থাকে। সেখান থেকে দেখতে গেলে একজন ডায়াবেটিস রোগীর তার সকালের নাস্তায় ৫০০ ক্যালরি দরকার হয়ে থাকে।
- এবং একজন ডায়াবেটিস রোগীর সকালের নাস্তায় থাকতে হবে লাল আটার ৪টি রুটি থাকতে হবে, ১টি সেদ্ধ ডিম সেই ডিমের কুসুম সহ খেতে হবে। এবং ১ বা ২ কাপ রান্না করা মিক্সট সবজি সকালের নাস্তায় রাখতে হবে। তাছাড়া ও সাথে ১ থেকে ২ কাপ পাতলা ডাল ও রাখতে পারেন তাহলে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল পাবে।
- তাই ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের সকালের নাস্তায় এই সব খাবার রাখতে পারেন তাহলে ডায়াবেটিস নিরাময় করতে পারবেন। এগুলো খাবারের পরে ও আপনি ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এই পরামর্শ নিয়ে দেখতে পারেন ভাল ফল পাবেন।
ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার
- ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ রাতের খাবার দেরি করে খেয়ে থাকে। এবং রাত ১০ থেকে ১১ টা সময় নিয়ে ফেলে কিন্তু কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত যে রাতের খাবার খাওয়ার পর অন্তত ৩ ঘন্টা পরে ঘুমাতে হবে। রাতের খাবারের যে ক্যালরি অন্তত ৬০ থেকে ৭০ খরচ হতে হবে। তাছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যে জনিত সমস্যা হতে পারে।
- ডায়াবেটিস রোগীদের সারাদিনের যেই খাবার তালিকা রয়েছে তার মধ্যে ২০ শতাংশ ক্যালরি রাতের খাবারে গ্রহন করতে হবে।
- এবং রাতের খাবারে রাখতে হবে লাল বা জবের আটার ২টি এবং সাথে ৬০ গ্রাম মাছ বা মাংস, তারপর রান্না করা ১ কাপ মিক্সট সবজি তার সাথে ১কাপ পাতলা ডাল। এবং সাথে আর ও কিছু রাখতে পারেন ২ চামচ ওটস, ১ চা চামচ চিয়া সিডস ও একটি মঝারি আপেল।
একজন ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবারের তালিকায় এই সব রাখলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
শেষ কথাঃ ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করা যায় সে ক্ষেত্রে হলিস্টিক হেলথ
সেন্টার পরামর্শ দিয়েছেন সেইটা সহ এবং ডায়াবেটিসের যাবতীয় সম্পর্কে আজকের এই
আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে জেনেছেন। এবং আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন তাহলে
উপরের তথ্য অনুযায়ী এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন।
এবং আজকের এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যেমে আপনি যদি একটু উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আশা
করি অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন।
ট্রিক্সপ্রমোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url